কুড়ি বছর পেরিয়ে
আমার প্রেমিকা হাসি
কুড়ি বছর আগে
হেসে হেসে মিলিয়ে গিয়েছিল ওই দূর দিগন্তে ।
আজ রাত স্বপ্নে দেখলাম তারে
আজ রাত স্বপ্নে এসে সে
আগের মত আমার বেদনা কাতর হাত ধরে নিয়ে গেল তেপান্তরের মাঠ ।
সবুজ ঘাসের দেশে ।
ময়ূর পাখির ডানার মত দুটি ডানা মেলে আমাকে নিয়ে গেল এক
রূপ কথার শহরে ।
আমার প্রেমিকা হাসি
কুড়ি বছর আগে
হেসে হেসে মিলিয়ে গিয়েছিল ওই দূর দিগন্তে ।
আজ রাত স্বপ্নে দেখলাম তারে
আজ রাত স্বপ্নে এসে সে
আগের মত আমার বেদনা কাতর হাত ধরে নিয়ে গেল তেপান্তরের মাঠ ।
সবুজ ঘাসের দেশে ।
ময়ূর পাখির ডানার মত দুটি ডানা মেলে আমাকে নিয়ে গেল এক
রূপ কথার শহরে ।
এই শরের পাখিরা কথা বলে
কুকিলা গান গায় মানুষের মত।
প্রজাপতি তার রঙিন ডানা মেলে আমাকে বশতে দিল
বৃক্ষেরা আমায় ছায় দিল
একটি লাল গোলাপ এসে তার সুভাষ ছড়াল
লাল পরী, নীল পরী এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বুলিয়ে গান শুনিয়ে ঘুম পাড়াল ।
হটাৎ করে আমর প্রেমিকা এসে আমাকে বলল কি গো হে সারা দিন ঘুমিয়ে থাকলে কি চলবে বাড়ি যেতে হবে না ?
আমি তাড়া তাড়ী করে ওঠে তার কোমল হাত ধরে বললাম কি গো এ কোথায় নিয়ে এলে আমায়?
যা দেখি সবি সুন্দর
যা শুনি সবি মধুর
যা খাই সবি অমৃত ।
সে আমাকে বলে সে এক গোপন জায়গা
তোমাকে কোনদিন বলব না ।
আমি বললাম ঠিক আছে তাহলে এখন বাড়ি ফিরে যাই চল
সে বলে আচ্ছা তবে তোমার বাড়ি নয়
আমার বাড়ি যাব
আমি বললাম চল ।
আমাকে নিয়ে গেল সে পাখির নীড়ের মত বৃক্ষের ডগায় সবুজ পাথা দিয়ে সাজানো এক তাজ মহল ।
ভেতরে ঢোকে দেখি সবুজ বড় বড় পাথায় সাজানো পৃথিবীর সব মজার খাবার।
আমি তাকে নিয়ে খেতে বসলাম
কিন্তু সে বলল তার খিদে নাই
তাই শুধু আমি খেতে লাগলাম
এত মজার খাবার আমার জীবনে কোন দিন খাইনি
যত খাই তত মজা লাগে
তত খিদে বাড়ে
শেষ পর্যন্ত ক্লান্ত হয়ে খাওয়া বাদ দিলাম ।
তার পর সে নিয়ে গেল আমায়
আকা বাকা এক রাস্থার মুড়ে
আমায় আঙুল দিয়ে ইশারা করে দেখাল।
একটি বট বৃক্ষে দুটি পাখী মনের সুখে বসে গান করছে।
তার পর ঐ দূরে হাততুলে আমাকে বলল ওঠা কি ?
আমি বললাম দূর দিগন্ত ।
তার পর সে বলে আমার খুব বেশী ইচ্ছে করে
ওঐ দূর দিগন্তে হারিয়ে যেতে ।
তার পর সে আমার পানে চেয়ে একবার মিষ্টি করে
হাসল ।
তার পর সে সাড়ীর নীল আঁচল উড়িয়ে ডানা মেলে
হেসে হেসে চলে গেল
সেই যে গেল আর কোন দিন এল না ।
কুড়ি বছর পেরিয়ে গেল ।
আমি আজো তার অপেক্ষায় বসে আছি ...........................
কুকিলা গান গায় মানুষের মত।
প্রজাপতি তার রঙিন ডানা মেলে আমাকে বশতে দিল
বৃক্ষেরা আমায় ছায় দিল
একটি লাল গোলাপ এসে তার সুভাষ ছড়াল
লাল পরী, নীল পরী এসে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বুলিয়ে গান শুনিয়ে ঘুম পাড়াল ।
হটাৎ করে আমর প্রেমিকা এসে আমাকে বলল কি গো হে সারা দিন ঘুমিয়ে থাকলে কি চলবে বাড়ি যেতে হবে না ?
আমি তাড়া তাড়ী করে ওঠে তার কোমল হাত ধরে বললাম কি গো এ কোথায় নিয়ে এলে আমায়?
যা দেখি সবি সুন্দর
যা শুনি সবি মধুর
যা খাই সবি অমৃত ।
সে আমাকে বলে সে এক গোপন জায়গা
তোমাকে কোনদিন বলব না ।
আমি বললাম ঠিক আছে তাহলে এখন বাড়ি ফিরে যাই চল
সে বলে আচ্ছা তবে তোমার বাড়ি নয়
আমার বাড়ি যাব
আমি বললাম চল ।
আমাকে নিয়ে গেল সে পাখির নীড়ের মত বৃক্ষের ডগায় সবুজ পাথা দিয়ে সাজানো এক তাজ মহল ।
ভেতরে ঢোকে দেখি সবুজ বড় বড় পাথায় সাজানো পৃথিবীর সব মজার খাবার।
আমি তাকে নিয়ে খেতে বসলাম
কিন্তু সে বলল তার খিদে নাই
তাই শুধু আমি খেতে লাগলাম
এত মজার খাবার আমার জীবনে কোন দিন খাইনি
যত খাই তত মজা লাগে
তত খিদে বাড়ে
শেষ পর্যন্ত ক্লান্ত হয়ে খাওয়া বাদ দিলাম ।
তার পর সে নিয়ে গেল আমায়
আকা বাকা এক রাস্থার মুড়ে
আমায় আঙুল দিয়ে ইশারা করে দেখাল।
একটি বট বৃক্ষে দুটি পাখী মনের সুখে বসে গান করছে।
তার পর ঐ দূরে হাততুলে আমাকে বলল ওঠা কি ?
আমি বললাম দূর দিগন্ত ।
তার পর সে বলে আমার খুব বেশী ইচ্ছে করে
ওঐ দূর দিগন্তে হারিয়ে যেতে ।
তার পর সে আমার পানে চেয়ে একবার মিষ্টি করে
হাসল ।
তার পর সে সাড়ীর নীল আঁচল উড়িয়ে ডানা মেলে
হেসে হেসে চলে গেল
সেই যে গেল আর কোন দিন এল না ।
কুড়ি বছর পেরিয়ে গেল ।
আমি আজো তার অপেক্ষায় বসে আছি ...........................
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন