সোমবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৩

ভোট পয়াওয়ার জন্য

ভোট পয়াওয়ার জন্য ব্লগারদের আটকে রাখতে হবে।ভোট পাওয়ার জন্য হত্যা করতে হবে। ভোট পাওয়ার জন্য ফুটপাতে মানুষ শুয়াতে হবে। ভোট পাওয়ার জন্য অন্ধবিশ্বাসী দের তের দফা অন্ধবিশ্বাস মেনে নিতে হবে। ভোট পাওয়ার জন্য গুটা বাংলাদেশকে অন্ধ কারের অন্ধজালে টেলে দিতে হবে। তবে তোমাদের আমরা ভোট দিয়ে আর তোমরা ভোট পেয়ে ই বা কি হল আর আমারা ভোট দিয়েই বা কি হল।

শনিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৩

তুমি ভালথেক

যদি তোমায় পাইনা
তবুও ভাল থাকব
ভালবাসব তোমায় ।
তুমি ভাল থেক তোমার সব কিছু নিয়ে ।

আর পারযদি একটু ভালবাসা উড়িয়ে দিয়
বসন্তের হাওয়ায় ।

আমি সেই ভালবাসায় বিভোর হয়ে
তোমার দেয়া উপহার সাদা শার্ট পরে
তোমার শরীরের ঘ্রাণ নিয়ে আমি হারিয়ে যাবো,
আর কোনদিন ফিরবনা ।
তুমি ভালথেক ।

 

বিরহের যাতনা

বিরহের অনলে প্রানচিড়ে যায়
কি করি হায় এই অবেলায়
খুজে পাইনা কোন কূল
বেদনার তুমুল ঝড় এসে
বুকে ঝাঁপটায়
প্রাণ চলে যায়
দেহ জ্বলে যায়
সুখ পাখি আর থাকেনা খাঁচায়
হে মৃত্যু আয়  আয় আয়রে
আমায় নিবি আয়
সাথে নিয়ে আয় আরো
দু দণ্ড বিরহ
এই খণ্ড খণ্ড বুকে  প্রচণ্ড বিরহের
বিস্ফোরণে   ভেতরটা তুলপাড় করে দিচ্ছে
বিস্ফোরণের দগ্ধবিষ ।

আয় মৃত্যু আমায় নিয়েযা
দিয়েযা চিরতরে বিরহের বিরতি ।

আমার এই কটিন বেদনার
বিস্বাদময় আরতি আর সহ্য করতে পারছেনা প্রাণ ।

হে বিরহ হে বেদনা
আমায় কর পার
হৃদয়টা করল ছারখার
যন্ত্রণার নিষিদ্ধ আধার ।
আমায় একটু সান্তনা আনেদাও
আমায় একটু সুখদাও
আমি ঘভির বেদনায় কাতরাচ্ছি ।

প্রান চলে যাচ্ছে
মৃত্যু হাতছানি দিচ্ছে
আর আমার জীবনের সকল চাওয়া পাওয়া
পোড়ে যাচ্ছে বিরহের কটিন দাবদাহে ।

আমি আর কিচ্ছু বলতে পারছিনা 
আমার আর কিছু লিখতে ইচ্ছে করছেনা সবি
মনে হচ্ছে ফ্যাকাসে 
সবুজ ঘাসের উপর ঊপোড়
হয়ে অনন্তকাল ইচ্ছাকরছে ঘুমাবার ।


 

দেখা হবে বন্ধু সেখানে

দেখা হবে বন্ধু সেখানে
যেখানে তুমি চেয়েছিলে প্রথম আমার মুখ পানে
বলে ছিলে মোর কানে কানে
ভালবাসি ভালবাসি।
হায় সেইদিন সেইখন ...
ভরে ছিল মোরমন।
ওটে ছিল চাঁদ আকাশে অমাবৈশ্যার রাতে
দেখে ছিলাম এক অপূর্ব সুর্যোদয় প্রাতে
শুনেছিলাম এক নাম নাজানা পাখির কণ্টে মধুর গান
দেখেছিলাম এক মাতালকে প্রানের সুখে করছে শূরা পান
দেখে ছিলাম ধানের শিশে শিশির বিন্দু
দেখেছিলাম মুসলমান কিশোরীর কোমল হাত ধরল তার কিশোর প্রেমিক হিন্দু
দেখেছিলাম কি দারুন একটা ঘাস ফুল
আমের জামের কাটালের ডগায় সবুজ মুকুল
আমাদের প্রেমের উতালা বাতাস লেগে তখন ঝরতে ছিল কৃষ্ণ চূড়া, রজনীগন্ধা, শিউলি, হাসনাহেনা আর সেই ফুলের সুভাষে ভাসতে ছিলাম তুমি আর আমি



শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৩

জীবন মৃত্যু

জীবন তরীর গতিপথ হটাৎ করে
এ কোন দিকে নীল মোড় ?
জল তরঙ্গের উজ্জ্বল ঝিলি মিলি
আচমকা হারিয়ে গেল এ কোন বিভীষিকায় ? 
কাঁপতে লাগল ধরণী
লাফাতে লাগল তরণী
উথাল পাতাল হল
 জল, স্থল
ক্ষয় হতে লাগল গায়ের বল
অগ্নিঘিরির মত জেগে ওটল
 বুকে বিরহের অনল ।

আমি মরতে লাগলাম
আমি ঝরতে লাগলাম
জীবনের এ ব্যথা দগ্ধ পথ
রচনা হল শুধু তোমার প্রেমাঞ্জলিতে একটিবার স্পর্শ করবে বলে আমার দুটি কাতর হাত ।

কত পাথরময় শিতার্ত প্রভাত আমি অপেক্ষায় ছিলাম !

জীবনে কত সাদ ছিল
মনের মাজে আহ্লাদ ছিল
কত যৌবনের জলতরঙ্গ খেলাকরেছিল
কত আশা, ভালবাসা ছিল
সবি সর্বনাশা ঝড় লণ্ড বন্ড করে দিল ।

আমি আছতে আছতে পাগল হতে শুরু করলাম 
মাতা শির শির করে ওটল্‌
চোখ ঝির ঝির করতে লাগল
আমি বেশী কিছু আর ভাবতে পারলাম না
আমার জ্ঞান, ধ্যান সব হারীয়ে
ঊপূড় হয়ে শুয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নিলাম ।

মৃত্যু আমাকে ঝড়িয়ে ধরল পরম আধরে
আমি মুখ বড়করে হা করলাম
আমার ভেতরে ডোকে পড়ল মৃত্যু
ডোকে আমার নাড়ি বুড়ি ছিঁড়তে লাগল
আর আমি কাঁদতে লাগলাম প্রচণ্ড জুরে চিৎকার করে
কেউ এলনা  শুনে আমার এ কাতর চিৎকার !
এলনা এতটুকু শান্তির বাণী শুনাতে আমায় ।

আমার দু চোখের জল
আমাকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়
শ্রুতের মত
আমার কবরের দিকে ।

আমি চোখ মেলে দেখলাম
দু একটা ঘাস ফুল, তাঁরার মত
ঝল ঝল করছে আমার সমাধির পাশে
আর দু একটা ঘাস ফড়িং লাফাচ্ছে তেড়ে বেড়ে ।

আমি মরে যাচ্ছি !

কেউ একজন আমার মাতা স্পর্শ করল
আমি চমকে ওটে থমকে গেলাম !

দেখলাম এবড়ূ  তেবড়ূ  মাতার চুল
খালি পা, ছেড়া ফাড়া শাড়ি ।

আমার কপাল স্পর্শ করলেন 
আমি শান্ত  হতে লাগলাম
আমার বুক স্পর্শ করলেন
আমার ক্লান্তি দূর হতে লাগল
আমার পা স্পর্শ করলেন
আমার সব বেদনা ভুলে যেটে লাগলাম
আমার হাত স্পর্শ করলেন
আমি সম্পুর্ন জীবিত হয়ে ওটে তার শাতে চলতে লাগলাম , যেতে লাগলাম ।
হেঁটে হেঁটে হেঁটে হেঁটে বহুদূর !
১০.০৯.২০১২ আলমগীর হোসেন বিরহী ।

 

বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৩

বাংলাদেশ

এই দেশে কিছু কিছু মানুষ আছে, তাদের আর পশুর মধ্যে কোন পার্থক্যনাই।
এই দেশে প্রতিনিয়ত ১৪ তেকে ১৫ জন মানুষ মরছে, তাতে মানুষের কোন মাতা ব্যাতানাই।
এই দেশে মুর্খ মুল্লারা যখন তখন পিটিয়ে মারছে যে কোন প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবি ।
এই দেশের প্রধান খাদ্য ভাত, মাছ
অতছ এই ভাত, মাছ প্রধান সমস্যা,
নাখেয়ে অনাহারে মরছে মানুষ, খাদ্যের অভাবে হাড্ডিসার অবুজ শিশুর ফ্যাকাশে রুক্ক মুখ আমাকে কাঁদায় বার বার।
এই দেশে মানুষের অকাল করুণ মৃত্যু মানুষকে আঘাত করেনা
আঘাত করে ধর্মের মত অপদার্ত,অন্ধকার,নিম্ন মানের একটি অপবিশ্বাসের বিরুধ্যে কেউ কিছু বললে ।
এই যুক্তিহীন অপ বিশ্বাসকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য পশুরমত মানুষ জবাই দিয়ে আসছে তারা হাজার বছর ধরে ।
সেই অপ বিশ্বাসকে সযত্নে আঁকড়ে ধরে মুল্লা গুষ্টির যেহারে বাড়ছে জিহাদি আগ্রাসন তাথে দেশের সর্কার সহ সাধারন জনগন রেহাই পাবেনা।
ধর্মের নামে অপকর্ম করে যাবে
জাকে ইচ্ছা তাকে হত্যা করবে
পুলিশের বদলে তৈরি হবে জিহাদি গুষ্টি, তারা গুরে বেড়াবে বাংলাদেশের যত্র তত্র, হাতে নিয়ে ধারালো তলোয়ার ।
এর ফলে আমরা পাবো কটিন মধ্যযোগ
আর ইসলামি হত্যাযজ্ঞ ।
তাই এইদেশ এবং জাতিকে রক্কার জন্য এসো হে বন্দু নামি রাস্থায়
যারা আমাদের প্রিও মাতৃভোমি বাংলাদেশকে আফগান আর পাকিস্তান বানাতে চায় ।
আরো দেখুন ।

মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর, ২০১৩

ধর্মান্ধ আর জন্মান্ধ একি রকম ।

ধর্মান্ধ আর জন্মান্ধ একি রকম 

 গাধা পিটিয়ে যেমন ঘোড়া বানানো যায়না 


 ধর্মান্ধদের বিজ্ঞান বুজিয়েও কোন লাব হয়না ।

সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৩

তর বর হব


তুই আমার বুকের ভেতর যত্নে আছিস
আমারে তর বুকের ভেতর মায়াবনে লুকিয়ে রাখিস
আসতে চাইলে স্তান দিসগো
বাসতে চাইলে ভালবাসিস ।
তর লালজামাটা সূর্য মামা পরছে বলে কেন হাসিস । ...
জল তরঙ্গে লাগে ঝিলিমিলি
দেখে তর অঙ্গের বিজলি ।
তর হাসির ছটায়
গোলাপ ফুটায়
বানায় আমায় উদাসী ।
তরপিরিতে দেওয়ানা মুই
জানে এ বিশ্ববাসি ।
তর রাঙা টুটের চুমুতে
রাত পারিনা ঘুমোতে
তর রাঙা গালের ডাঙাতে
গিয়েছিলাম সুখ ভাঙাতে
দিলনা সুখ ভাঙ্গাতে আমায়
তর সাদা কাল মোটা মামায়
পালিয়ে গেলাম ঝাউবনে
দেখা হলনা আর দুজনে
কোথায় আছ কেমন আছ জানাইও
তুমি পাত্রি হলে আমায় বর বানাইও ।

রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৩

মুক্ত

মানুষ সৃষ্টি লগনথেকে মুক্ত
তার অনেক কাল পর এসে হল ধর্ম যুক্ত
সেই তখন থেকেই মানুষ
পরতে লাগলো বাধাদরা নিয়ম কাননের শিকল ।
পুরুষরা শক্তি প্রয়োগ করল নারীর উপর ধর্মের অকর্মময় নিয়ম দিয়ে ।
নারী তখন থেকেই বন্দী হয়ে পড়ল পুরুষের ধরাবাধাঁ শিকলে ।
তখন পুরুষ থান্ত্রিক পরিবার চিলনা তখন ছিলো মাত্রিথান্ত্রিক পরিবার ।
পুরুষরা কোন কলে কৌশলে নারীদের সাতে পেরে উটছিলোনা তখন একটাই পথ আবিষ্কৃত হয়েছিল তা হল ধর্ম আর এইধর্মের সকল কুস্কার মুলক ভয় ভীতি দেখিয়ে নারীদের কব্জা করে ফেলে পুরুষ আর সেই থেকেই পুরুষের কাছে জনপ্রিয়তা পায় ধর্ম । আর সেই তখন থেকেই নারীরা বন্দী, গ্রহণ করে পুরুষ থান্ত্রিক ধর্মের ফন্দী । আজ শুধু নারীরাই নয় গুটা মানব জাতি ধর্মের পাতা ফাঁদে, গলা ঝুলিয়ে ফাঁসলাগা অবস্তায় দাড়িয়ে আছে ।

শুক্রবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৩

বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্কাপট

বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্কাপট

প্রায় মৃত মানুষের
রক্ত মাংস হাড়
চোষে জারা গড়ছে টাকার পাহাড় ।
তারাই বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতা
তাদের ছালাম জানাই প্রণাম করি ভুলে সকল ব্যাথা ।
ওরা তুলেনেয় বাংলাদেশ হাতের মোটে
বিনিময়ে আমাদের বাসি ভাত আর কচু ভর্থা জুটে
অনাহারে জ্বলে ওটে আরও কত অনাহারীর পাকস্তলি...
যত যায় দিন তত বাড়ে বুকে জলাঞ্জলি
হরতালে হরতালে চেয়ে যায় বাংলাদেশ
ষাট ঘনটার হরতাল প্রিয় নেতৃর আদেশ ।
পুড়িয়ে মারাহয় জলজ্যান্ত বাসের যাত্রী
ফুলঝুরির মত বোমা বিস্ফোরিত হয় দিবা রাত্রি ।
এভাবে দূষিত হতে চলছে আমাদের
প্রিয় বাংলাদেশের মাটি
আর জানিনা কবে হবে খাঁটি ।

স্বপ্নের টীকানা

স্বপ্নের টীকানা

জীবনের এ দার
খুলেনাত আর
কি করে হবপার
এ জীবন নদী।

দু কোলে কত ভেলা ?
পার হয় মানুষ সকাল সন্ধ্যাবেলা ।
...
ভেলাহীন আমায় নিয়ে করে খেলা
এ জীবন নদী ।

যদি পেতাম একটা ভেলা নিরবদি
জীবনের কাটিয়ে সকল হেলা, হতাম মানব দরদি ।

বসে আছি একা কূলে
সব স্বপন সাজিয়ে ফুলে ফুলে
যত্নকরে রেখেছি বুকে তুলে ।

তা করচে বুকে হাহাকার
ঘন ঘর্জনে বাতাস ভারী চিৎকার
সইতে পারিনা

হায়...কোথায় যাই কি করি
কোথায় আমার স্বপ্নের টীকানা ?

বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০১৩

মানুষ গড়ে ওটে তার মনের বিবর্তনের মাধ্যমে ।

মানুষ গড়ে ওটে তার মনের বিবর্তনের মাধ্যমে ।
সে যদি দুর্বল মনের মানুষ হয় তাহলে সে হয় দুর্বল
আর সে যদি সবল মনের মানুষ হয় তাহলে সে হয় সবল
আর যদি মুক্ত মনের মানুষ হয় তাহলে হয় মুক্তমনা
আর যদি বিজ্ঞান মনের মানুষ হয় তাহলে হয় বিজ্ঞানমনস্ক ।
আর আবার এই মন মানুষ পরিবর্তনও করতে পারে
এই মন পরিবর্তন করে মানুষ যা খুসি তাই হতে পারে
মানুষ পারে না এমন কিছু নেই এই পৃথিবীতে চাওত হয়ে যাও তবে
এই চাওয়ার সাতে থাকতে হবে চেষ্টা , বল, যুক্তি, জ্ঞান, এবং বিজ্ঞান ।