শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৯

সেই দিন আর তুমি । 

অনেক দিন পর, অনেক দিন আগের, আমার ছোট বেলার সৃতি নিয়ে একটি কবিতা লেখলাম । কবিতাটি আজ সবার কাছে শেয়ার করলাম,যদি আমার ছোট বেলার মত কারো ছোটবেলা মিলে যায়, তাহলে জানাবেন । ধন্যবাদ। 


সেদিনের সেই দাড়িয়ে থাকা , 

একটি পলক তোমায় দেখা 

তার পর লাফিয়ে লাফিয়ে 

হাঁপিয়ে হাঁপিয়ে বাড়ি ফেরা ।


দুষ্টমিতে মায়ের বকা  

বোনের শাসন  

বাবার আদর

জড়িয়ে কাঁদা বিছানা চাদর । 


সকাল বেলায় স্কুলে যাওয়া, 

বিকাল বেলায় গান গাওয়া, 

দুপুর বেলায় পুকুর জলে দলে দলে সাতার কাটা ,

দুটি টাকার জন্য সারা দিন মায়ের আচল ধরে পিছু হাটা । 


পাশের বাড়ির আম চুরি, 

তাড়িয়ে আসা গায়ের বুড়ি। 

সারা দিন মাটে, ঘাটে  

সন্ধ্যা বেলায় বই পাঠে। 


দাদির কাছে কেচ্ছা শুনা 

মনে মনে স্বপ্ন বুনা ।   

সিনেমা দেখে নাইকার প্রেমে পড়া 

তাকে নিয়ে পত্র লেখা 

গান শুনা । 

কবিতা পড়া । 


বিলের ধারে জাল দিয়ে মাছ ধরা 

শাপলা পুলের গন্ধে হৃদয় উজাড় করা ।


এইতো ছিল জীবন 

ছোট বেলা মধুর খেলা  

খুজি আমি এখন।

সোমবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৯

, কোরান না বিজ্ঞান কোনটা সত্য।

কোরানে যদি ১৫ শ বছর আগে কৃষ্ণগহ্বরের ছবি ছিল তাহলে  এতদিন লাগলো কেন এই বিষয় বুঝতে ? কোরানে যেহেতু ছিল তাহলে কৃষ্ণগহ্বরের ছবি কয়েক শত বা কয়েক বছর আগেই প্রকাশ করলে হত ,বুঝা যেত কোরানে বিজ্ঞান আছে। আর তা এমন সময় প্রকাশ করা হলো মুল্লাদের তরফ থেকে , যখন সবে মাত্র  বিজ্ঞানিরা কৃষ্ণগহ্বরের ছবি আবিষ্কার করে হাফ ছাড়লো। মুল্লা,মুন্সীরা আগে এর ব্যাখ্যা দিলো না কেন ? বিজ্ঞান যখন আবিষ্কার করল , তার পর বিজ্ঞানের সব কিছু কপিরাইট, করে সেটা কোরানের নামে চালিয়ে দিইয়ে কোরানের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছে মডারেটরা। তোরা মানুষ হবি কবে ? আর কত কাল মিথ্যাচার করে মানুষকে অন্ধকরে বন্ধ রাখবি তোরা । কোরানে সব কিছু পাওয়া যায় তবে সেটা বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করার পরে , এর চেয়ে বড় ভণ্ডামি আর কি হতে পারে। আচ্ছা আজ আমার একটা  প্রশ্ন যদি তার উত্তর দিতে পারো কোরান থেকে , কথা দিলাম আমি আবার মুসলমান হয়ে যাব । প্রশ্ন টা হচ্ছে বিজ্ঞানীরা বলেছে যে এই মহা বিশ্বে এলিয়েনরা কোথাও না কোথাও আছে, তবে আমার প্রশ্ন টা হল , মহা বিশ্বের কোথায় এবং কি আবস্তায় এলিয়েনরা আছে ? তারা কি খায় ?  কি পরে ? কি করে ? সে খানেও কি  ধর্ম নিয়ে মারা মারি কাটা কাটি হয় ? । উত্তর দাও ।

শুক্রবার, ৫ এপ্রিল, ২০১৯

জীবনের মধ্যখান ।

আগে না হয় পিতা-মাতা
আমি কোন দুষ্টুমি করলে বকা দিত
কান্না পেত কান্না পেয়ে ,
ধীর স্থির হয়ে নিজের মত নিজে গুছিয়ে নিতাম ।

আর আজ জীবনের মধ্যখানে এসে সংসারের বোঝা মাথায় নিয়ে বেঁচে থাকর প্রয়োজনে প্রতিদিন কান্না পায়
এই কান্না কোনদিন থামেনা না ।
আর কোনদিন থামবে কিনা তাও জানিনা ।

অভাব যখন সংসারে আসে হাসিখুশি, সুখ, বেঁচে থাকার সব আশ্বাস মন থেকে পালিয়ে যায় ।

ইচ্ছে হয় সবকিছু ছেড়ে চিরতরে চলে যায় ওই ও পারে যেখানে কেউ এসে বলবে না
ওঠো বাজারে যাও
বাচ্চাদের স্কুলের বেতন দাও
বাসা ভাড়া দাও
পাওনাদারের ঋণ শোধ করো ।
থাকবে না যেখানে সংসারের বোঝা, সমাজের কুকীর্তি ,
রাষ্ট্রের দুর্নীতি, অনিয়মের কালোহাত ।