শুক্রবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০১৪

বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০১৪

বাংলাদেশের দুই রাষ্ট্রপ্রধানই

বাংলাদেশের দুই রাষ্ট্রপ্রধানই নারী
কিন্তু তারা নারী হয়ে নারী উন্নয়ন করেনি
কারন তারা রাষ্ট্রপ্রধান হয়েছে তাদের নিজের জুজ্ঞতায় নয়
একজন হয়েছে পিথার জুজ্ঞতায়
আর আরেকজন হয়েছে স্বামীর জুজ্ঞতায় ।

সোমবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৪

মন তুমি আর কেদনা

মন তুমি আর কেদনা
জীবন যেখানে থমকে দাড়ায়
বৃথাই দুহাত শুন্যে বাড়ায়
আনে মুঠো মুঠো বেদনা । ...
তাই মনকে বলি
তুমি আর কেদনা
জানি আছে বুকভরা বিষণ যন্ত্রণা
তবুও দেই শান্তনা
মন তুমি আর কেদনা
কেদে কি লাভ
যার সাথে তোমার ভাব
সেইত তোমাকে করেছে লাঞ্ছনা
তাই বলি মন তুমি আর কেদনা
কাদিলেত কত কাল
বাধিলেত মায়াজাল
তাতে পেয়েছ শুধু যাতনা
তাই বলি মন তুমি আর কেদনা
তোমার ভাঙ্গা বুক
অশ্রু ভেজা চোখ
বিরহে ঢাকা প্রেম যমুনা
তোমার সুখ কোথায় ?
তুমি সুখিহও মন তুমি আর কেদনা ।

শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৪

অভিশাপ

মানুষের মাজে এসে মানুষকে ভালবেসে এখন মানুষ থেকে অনেক দূরে যেতে ইচ্ছে করে । আর ভাবতে ইচ্ছেকরে হায় ! একি মানব জন্ম ? নাকি মানুষ রূপি পশুদের অমানবিক অভিশাপ ।

রবিবার, ৫ অক্টোবর, ২০১৪

গোলাপের কাঁটা

এই যান্ত্রিক জীবনে অমূল্য ভালবাসা
আজ মূল্যহীন
নিঃসঙ্গ হাটি পথে পথে
আর নিজেকে বড় অসহায় লাগে
বড় অসহায় হয়েগেছি এখন আমি ।
এই ইট, পাথরের কৃত্রিম জীবনে
নিজের প্রাকৃতিক নিঃশ্বাস যেন
বুকের মাজে বিধে গোলাপের কাঁটার মত
সীমাহীন বেদনায় ছট ফট করি
কথায়ও কোন শান্তি পাইনা ।  

বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

কুরাবানির ঈদে পশুবলিকারি পশুরা ।

যেহেতু প্রতিটা প্রাণী বাঁচতে চায় তাই সবার বাঁচার অধিকার আছে ।এই বাঁচার অধিকার না দিয়ে যে অমানুষেরা পশুবলি দেয় তাদের পশুর সাথে বনেজঙ্গলে পশুর মত জীবন যাপনের জন্য ফেলে আসা উচিত । প্রতিটা কুরবানির ঈদে লক্ষ লক্ষ পশুবলি দেয়া হয়, হাজার বছর আগে এক অমানবিক দুঃস্বপ্নে নিজের পুত্র ইসমাইলকে বলিদেয়ার বদলে পশুবলি দিয়েছিল এক নরপশু । সেই নর পশুর পশুবলি দেয়া থেকে এখন কোটি কোটি নরপশু কুরবানির নামে লক্ষ লক্ষপশু বলি দিয়ে আসছে হাজার বছর ধরে । এখন আর সেই হাজার বছরের পরোন দিনগুলি নাই । ...এখন নবযুগ, নতুন ইতিহাস ।এখন মানুষ আকাশে উড়েবেড়ায়, বাতাসে কথাকয়। এখন সেই পুরোন যুগের নাখেয়ে কষ্টকরে খেজুর খেয়ে বাঁচার স্বপ্ন আরকেউ দেখেনা । এখন ভাল মোবাইল, ল্যাপটপ, ইন্টারনেট নিয়ে মানুষ মাথাঘামায় । এখন এই যুগে পরোন সেই অমানবিক পশুবলি সেই জিহাদ সেই নিকৃষ্ট কর্ম করে মানুষকে আর অন্ধকারে ফেলে দেয়া যাবেনা । এখনো বাংলাদেশের মানুষরা এতো নিরবুদ রয়েছে যে তারা এখন স্বপ্ন দেখে সেই রূপকথার বেহেস্ত সেই দোজখ, হুর , পরি , পিশাচ , পৃথিবী গুরেনা সুর্য পৃথিবীর চারপাসে গুরে । সকালের সুর্য সারা দিন গুরে ফিরে সন্ধায় আল্লার আরশের নিচে গিয়ে আল্লাহে সেজদা দেয় । মানুষ কত বোকা আর নিরবুদ হলে এই রূপকথা গুলি বিশ্বাস করে তা হয়ত ধার্মিকরা জানে না তাই তারা পশুবলি দিয়ে কুরবানির ঈদে নিজেরা পশুতে পরিণত হয়েছে ।


সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ইসলামের ইতিহাস ।

মুহাম্মদ যে ইসলাম দিয়ে সমাজ এবং রাষ্ট্র পরিচালনা করতে ছেয়েছে তাদিয়ে পৃথিবীতে কোন দিনও শান্তি আসেনি আর সবেওনা , ইসলামের ইতিহাস যুদ্ধের ইতিহাস ইসলামের ইতিহাস জীহাদের ইতিহাস ইসলামের ইতিহাস হত্যার ইতিহাস ইসলামের ইতিহাস ছয় বছরের শিশুকে বিয়েকরে নয় বছরে ধর্ষণের ইতিহাস ইসলামের ইতিহাস চৌদ্দটা বিয়ের ইতিহাস , ইসলাম মানে যৌনতা ইসলাম মানে জিহাদ ইসাম মানে নারীকে গৃহপালিত পশুকরা ইসলাম মানে শিশু ধর্ষণ, ইসলাম মানে শিশু নির্যাতন ,ইসলাম মানে অশান্তি, যেমন এখন পৃথিবীর সব চাইতে নিকৃষ্ট কাজ গোল করছে ইলাম ,উদাহরণ টুইন টাওয়ার ধ্বংস করা , বোমাবাজি , মানুষকে প্রকাশ্যে জবাইকরে ফেলেদেয়া , আত্তঘাতি বোমা হামলা , নারীর অধিকার নাদেয়া , নারীকে গলা পর্যন্ত মাটির গর্তকরে ডূকীয়ে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা ।আর অনেক ।





 

মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

ফুলে ফুলে সাজানো মায়াবন

অনেক দহন করেছ
প্রিয়তমা
এবার গ্রহণ কর গ্রহণ কর

ফুলে ফুলে সাজানো মায়াবন
এবার
আপন কর আপন কর
...
চোখে চোখে রেখে হয়েছি হরণ
পাতিয়া চরণ
এ মন বরণ কর বরণ কর

ফুটা যৌবনের
মোটা আলোড়ন
যদি খায় দুলনা দুলন
তবে মোরে শরণ কর শরণ কর

অনেক দহন করেছ
প্রিয়তমা
এবার গ্রহণ কর গ্রহণ কর ।

মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০১৪

সখি ভালবাসা কারে কয়

সখি ভালবাসা কারে কয়
তুমি হীনা কেন প্রথিদিন গভির
বেদনায় কাঁদে হৃদয়
সখি ভালবাসা কারে কয়
সখি ভালবাসা কারে কয়
সখি ভালবাসা করেছি জয়
নির্ভয় তোমারে ভালবেসে
তবু এবেলায় কেন আজ
কাঁদি অবশেষে
জানিনা এ কান্নার শেষ পরিণয়
সখি ভালবসা কারে কয়
সখি ভালবসা কারে কয়
দিয়েছ প্রেম মালা পরায়ে
নিয়েছ বুকে জড়ায়ে
হয়েছে সৃষ্টি প্রেমের মধুর বলয়
সখি ভালবাসা কারে কয়
সখি ভালবসা কারে কয়
আজ আমি একা
জানিনা কবে  হবে আর দেখা
সে আশায় রাত্রি, ভোর ,সূর্য উদয়
সখি ভালবাসা কারে কয় 
সখি ভালবাসা কারে কয়
ভালবাসা করতে প্রেমময়
গলায় দেব ফাসি বিনিময়
তখনি বুজবে প্রিয়া আমার এই গভির প্রণয়
সখি ভালবাসা কারে কয়
সখি ভালবাসা কারে কয় 

সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০১৪

কেন এই মানব জন্ম ?

পথহারা পথিকের মত জীবনের সব হারীয়ে
আমি আজ তোমার দরজায় এসে দাঁড়িয়েছি ,
যদি ইচ্ছা হয় কাছে টেনেনাও
না হয় তুমিও হারিয়ে যাও
জীবনের হারীয়ে যাওয়া সব
আনন্দ বেদনার মত,
আমি না হয় আর কিছুই পেলাম না
এই বসবাস রত মানব মানবীর পৃথিবীতে ,
আমি নাহয়  কোন দিনই কিচ্ছু পেলাম না
আমি নাহয় ঝরেই পড়ে গেলাম
আগত কাল বৈশাখীর কাল ঝড়ে,
বৃক্ষ পাথার মত উড়ে গিয়ে পড়ে রইলাম মাটীর কোন এক সীমানায়,
আমার মত ঘুণধরা কাট
আর কত কালই বা হাটবে ভবের হাট ।
জানি এই কাট আর কেউ কিনবেনা ,
পড়ে থাকবে যে  কোন স্থানে কেউ তা দেখিবেনা ,
এই ভাবে যদি চলে যায় একটি মানুষ
মানবের এই দুনিয়ায় 
তাহলে কেন এই মানবাতা?
কেন এই মানব জন্ম ?
কীসের সার্থকতা এই মানব জন্মে ?
তাহলে সব ভুল সব ভুল কেহ নাই কিচ্ছু নাই
তাহলে আমরা এ কীসের আনন্দ ?
কীসের ব্যার্থতা ?
কীসের হিংস্রতা ?
কীসের মানবতা
আর কীসের অহমিকা ?
কেন, কেনইবা দেখাই ?
কেনইবা বিলাই ?  

ইবাদাত, রোজা এবং আল্লাহ নিয়ে কিছু কথা

মুসল মানরা কত মুর্খ আর কত অন্ধ তা রমজান মাস না আসলে বুজা যায়না রোজা রেখে ইফতার খেতে পায়না বিশ্বের লাখ লাখ মুসলিম রোজারেখে বিশ্বের হাজার হাজার মুসলিম অসুস্থ হয়ে পড়ে থাকে হসপিটালের বিছানায় । তাদেরকে তাদের আল্লাহ যদি সৃষ্টি করে থাকত তাহলে তাহারী ইবাদাত করে রোজা রেখে গ্যাস্ট্রিক আর ডায়বেটিস অতি মাত্রায় বেড়ে হসপিটালের বেডে পড়ে থাকতে হতনা। না খেয়ে সারাদিন রোজা রেখে খাদ্যের অভাবে রাতও কাটাতে হত না , লাখ ...লাখ মুসলিমের পেটে নিয়ে ক্ষিদার জালা । এখানে প্রমানিত যে আল্লা নিশ্চই পাষাণ্ড , ভণ্ড এবং তিনি কিছুই সৃষ্টি করেন নি অথবা তিনি স্রষ্টা নন । কারণ যদি তিনি মানুষ সৃষ্টি করে থাকতেন তাহলে যে মানুষ তাহার ইবাদাত করে রোজা রাখে । তাকে কোন দিন কষ্ট দিতেন না । কারণ স্রষ্টারা এমন হয়না । এমন নির্বোধ বা নিষ্ঠুর হতে পারে কেবল প্রাকৃতিক নিয়ম ! তাহলে কি প্রাকৃতিক নিয়ম আমাদের স্রষ্টা ?

হ্যা বিজ্ঞান তাই বলে ।

রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০১৪

বাংলার সকল নারীর মুক্তি আজ

আজ থেকে বাংলার সকল নারী মুক্ত আজ থেকে বাংলার সকল নারী রিক্সশা চালাবে , ট্রাম , বাস ,ট্রাক ,রেল , চালাবে , বিমান আকাশে ওড়াবে , জাহাজ , চালাবে , আজ থেকে কোন নারী সংসার চালাবেনা , বাংলার সকল নারীর মুক্তি আজ চিরজীবনের জন্য । তারা বিয়ে বসবেনা তারা বিয়ে করবে তারা যৌতুক দেবেনা যৌতুক নেবে যা ইচ্ছা তাই করবে সিগারেট পান করবে , উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে তাদের আয়ে বাংলাদেশ চলবে তারা দেশের এবং মা বাবার বোঝা হয়ে থাকবেনা আর ।অবাক হয়ে দেখবে বিশ্ব তাদের বীজয় সমাহার ।

বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০১৪

না হয় একদিন মরে যাব

কি লিখব আমি আর
মাথা কাজ করছেনা
হাতে জ্বলন্ত সিগারেট
বুকে জ্বলন্ত অগ্নীগিরি
চোখে বেদনার জলন্ত মশাল ।

পাহাড় চাপা পড়েছে মাথায়
হৃদয় কাপছে তর তর ভীষণ ব্যথায়

এ কিসের ব্যথা আমার ?
তোমাকে না পাওয়ার বেদনা কি এত ভয়ানক ?
আগেকার যোগে কালা পানিতে নির্বাসন দেয়াহত মানুষ
কিংবা পান করানো হত প্রাণনাশক হেমলকের বিষ

আমি কি তাহলে সেই কালা পানির নির্বাসীত এক কাল পুরুষ ?
হেমলকের বিষপান যোগ্য এক বিষাক্ত পুরুষ ?

আমার একটাই অপরাধ আমি তোমাকে ভালবাসি
তার  জন্য কি দিতে হবে নির্বাসন ?
পান করাতে হবে হেমলকের বিষ ?

আমি আরও কিছু দিন বাঁচতে চাই
দয়া কর আমায়
আমি তোমাকে ভালবেসেই বাচতে চাই

তোমাকে ভালবাসার পর
না হয় একদিন মরে যাব

ভিখারীর বেসে
নির্বাসিত দেশে

পড়ে থাকব মাটির উপর
কুকুর শৃগাল খাবে ছিরে আমার বক্ষ পাঝর

আমি তাদের কিচ্ছু বলবনা
আমি শুয়ে থাকব নিশ্চুপ নিরবে
হয়ত তখনো আমার দুটি চোখ দিয়ে অশ্রু ঝরবে ।



 

দুর্বিষহ জীবন

দুর্বিষহ জীবন
ইট পাঁথর কাচের শহরে
কে কবে কোথায় কত টুকু
ভীষণ অসহায় হয়ে পড়ে আছে
খোলা আকাশের নিচে রাস্তার পাশে 
তার খবর কেউ কি কখন রাখো ?
প্রতিদিন জলছে  ঠায় দাড়িয়ে থাকা লেম্পোষ্টের ঝলমলে আলো ,
প্রতিটা দালান কোঠার ঝকমকে প্রদীপ
তার মাঝে হাসি খুশি করে থাকা মানুষ  জানিনা কত সুখে আছে
গান গাচ্ছে ছেলে মেয়েকে চুমু খাচ্ছে ,স্ত্রীর গায়ের নরম আধরে নিজেকে করছে উৎসর্গ।
সকাল হচ্ছে অফিসে যাচ্ছে
সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে চা , আথবা কফি নিয়ে মেতেছে আয়েশের আড্ডা,
তাদের জীবন কত না সহজ কত না সরল
আর এই ভবঘুড়ে আর এই ঘর সংসার সর্বশ্য হারা ছেড়া ফাড়া জামা ওলা লোকটার জীবন কি ভীষণ দুর্বিষহময় তোমারা কি কেউ তার খবর রাখ ।

শনিবার, ৫ জুলাই, ২০১৪

রক্তাক্ত বাংলাদেশ

২০০৪ খ্রিস্টাব্দের ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলা একাডেমীতে অনুষ্ঠিত বইমেলা থেকে বেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিজের বাসায় যাওয়ার পথে ঘাতকদের আক্রমণের শিকার হন তিনি। বিদেশে নিবিড় চিকিৎসার মাধ্যমে তিনি কিছুটা সুস্থ হন। জামায়াতুল মুজাহেদিন বাংলাদেশ নামক ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের একজন শীর্ষনেতা শায়খ আব্দুর রহমান পরবর্তিতে হুমায়ুন আজাদ এবং একইসাথে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম ইউনুসকে হত্যার নির্দেশ দেবার কথা স্বীকার করেন।[১৮] এই হত্যা প্রচেষ্টার মামলা দ্রুত শেষ করার জন্য উচ্চ আদালত ফেব্রুয়ারি ২০১৪তে আদেশ প্রদান করে।









ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনের উপর হামলা হয় জানুয়ারী মাসের ১৪ তারিখ। হামলাকারীরা তাঁর ঘাড়ে, পিঠে কোপ দেয়। তিন ঘণ্টা অস্ত্রোপচার পরে গুরুতর আহত আসিফ প্রানে বেঁচে যান। তিনি জানান, ''কোপের ধরন প্রমাণ করে হামলাকারীরা তাঁকে হত্যা করতে চেয়েছিল৷”।





গণজাগরণ-মঞ্চের-কর্মী-

 গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী রাজীব হায়দার শোভন (৩৫) ১৫ই ফেব্রুয়ারি ২০১৩ শুক্রবার তার পল্লবীর বাসার কাছে সন্ধ্যায় উপর্যুপরি ছুরির আঘাতে কে বা কারা হত্যা করে ।
 

 

বাংলাদেশের স্বাধীনতার চেতনা ও ইতিহাসের সংরক্ষণে বাংলা ব্লগ ও বাঙালি ব্লগারদের যে ভূমিকা তার চূড়ান্ত প্রকাশ আমরা দেখেছিলাম শাহবাগ আন্দোলনের মাধ্যমে।
এই কালো আইনের শিকার চট্টগ্রাম নিবাসী দুই কিশোর ব্লগার কাজী রায়হান রাহী ও উল্লাস ডি ভাবন। গত ৩০ মার্চ’ ২০১৪ তারিখে চট্টগ্রাম কলেজ থেকে নিজেদের আসন্ন উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে গেলে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ি তাদের উপর আক্রমণ চালায় জামাত-শিবির মনষ্ক ধর্মান্ধ সন্ত্রাসীরা






ঘটনা ২৪ শে জুন ২০১৪ মঙ্গলবার। সেদিন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতের আমীর মতিউর রহমান নিজামীর রায় ঘোষণার কথা ছিল। কিন্তু নিজামি অকস্মাৎ রাজনৈতিক অসুস্থ হয়ে পড়ার ফলে আদালতে রায়ের তারিখ আবার পিছিয়ে দেয়া হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা যায়, নিজামির রক্তচাপ বেড়ে গেছে তাই তার বিশ্রাম নেয়া প্রয়োজন!
নিজামির ফাঁসির রায়কে কেন্দ্র করে, গণজাগরণ মঞ্চের ঐদিন সকালে শাহবাগে সমবেত হবার কর্মসূচী ছিলো। সকালের গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করতে রাকিব আল মামুন বাসা থেকে রওনা দেন। রাকিব পেশায় পালর্স কনস্ট্রাকশন প্রাইভেট লিমিটেডের প্রজেক্ট কোঅরডিনেটর। বেলা ১১টার দিকে মোহম্মদপুর পিসি কালচার হাউজিং এলাকায় তার উপর গুলি চালায় দুর্বৃত্তরা।

রবিবার, ২৯ জুন, ২০১৪

জ্বলছে দাউ দাউ আগুন

জানিনা  কিহল আজ আমার
কবর দেখলে ভাল  লাগে
হাঁসপাতাল দেখলে ভর্তি হবার মনচায়
মাথা, মন, শরীর কিচ্ছু ভাল নেই
গাছ তলায় কিংবা ব্রিজের তলায়
মরার মত বেওয়ারিশ লাশ হয়ে পড়ে থাকতে ইচ্ছাকরছে
জানিনা আজ কি হল আমার 
পাগল হয়ে গেছি
নাকি মানুষ এখনো আছি
বেঁচে আছি
নাকি মরেগেছি
শুধু অনুভব করতে পারছি বুকের মাজে কেবল জ্বলছে জ্বলছে
বিরহের কঠিন আগুন আর আগুন
দাউ দাউ করে সারা জীবন ।   

শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০১৪

আমার কেবল একলা লাগে

আমার কেবল একলা লাগে
ভোর নিশিতে হৃদয় মাজে কষ্ট জাগে ।
জেগে ওঠি তাই সবার আগে বাগে
সাদা হৃদয় ভরে গেল বেদনার কাল দাগে ।

পৃথিবীর সব চাইতে নিকৃষ্ট জাতি হল আরব জাতি

পৃথিবীর সব চাইতে নিকৃষ্ট জাতি হল আরব জাতি । বিশ্বাস না হয় একবার আরব আমিরাতে গিয়ে দেখে আসতে পারেন । প্রভাসি ভাইদের উপর নির্মম অত্যাচারের অভিজ্ঞতা আর বাসার কাজে চাকরিরত বোনদের উপর নির্যাতন, ধর্ষণের কাতর কান্না শুনে আপনার হৃদয় বেদনায় পাথর হয়ে যাবে ।

তোমার দুটি চোখ

তোমার দুটি চোখ হাজার বছর দেখলেও হবেনা দেখা শেষ
এ জীবন কেন এত ছোট ভালবাসতে বাসতে সব ফুরিয়ে গেলেও ফুরায়না ভালবাসার আভেস ।

বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০১৪

খসে পড়া হৃদয়

জানি তোমার এখন বিষণ ব্যস্থ সময় কাটছে
ভালবাসার মানুষকে নিয়ে ভালই আছ
তাই তোমার সময় নষ্ট হবে বলে তোমার খুবকাছে এসেও আসিনি ,
তোমায় অনেক ভালবেসেও ভালবাসি কোন দিন বিলিনি ।
রজনীগন্ধ্যা নিয়ে অনেক সকাল, সন্ধ্যা এসে ফিরে গিয়েছি তোমার আঙিনার সিঁড়ি থেকে ,
দেখেছি রাতের নিয়ন আলোয় তোমার কোমল কুলে ভালবাসার মানুষটি শুয়ে আছে আর তুমি পরম আধরে তার মাথায় ভুলাচ্ছ হাত
তা দেখে আমার বুকের সকল পাজর ঝরে ঝরে পড়ে গিয়েছিল মৃত বৃক্ষের মৃত গুণেধরা ডালের মত আর আমার শরীর অবশ হয়ে গিয়ে ছিল
খসে পড়ে গিয়ে ছিল হাতে থাকা রজনীগন্ধা আর আমার হৃদয় ।

শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০১৪

মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা

জামিনে মুক্তি পায় ব্লগার রাজিবের খুনি, ছবির হাট ভাঙ্গাহয় , ৩৬ কোটি টাকার জনগণের সম্পদ কুত্তার বাচ্চা শফিকে দেয়া হয় এসব দেখে শুনে মনেহয় আমরা যেন দ্বিতীয় জামাত শিবিরের রাষ্ট্র পরিচালনার নীলনকশার বেড়াজালে বন্ধীহয়ে আছি , সরকার  মৌলবাদ টেকাতে গীয়ে নিজেই মৌলবাদী হয়ে গেছে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্যে সরকার এখন অডিজিটাল মধ্যযুগের অন্ধকারে আমাদের নিমজ্জিত করছে ! এটা ক্ষমতার লোভ  ? নাকি স্বাধীন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধা আর মুক্তিযুদ্ধের সাথে বেইমানী ? নাকি জাতির পিতা শেখ মুজিবের স্বপ্ন চিল এটা ? আমাকে কি একটু বলবেন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ?

শনিবার, ৭ জুন, ২০১৪

বিবাহ

মুহাম্মদ আব্দুল আলিমের বড় কন্যা মুছাম্মদ শবনম বেগমের সাথে আপনার শুভবিবাহ হতে যাচ্ছে রাজী থাকলে বলুন কবুল অনির্বাণ বলল কবুল
আবার থাকে বলা হল আবার সে বলল কবুল
আবার থাকে বলা হল আবার সে বলল কবুল
তার পর শবনমকে বলা হল মোহাম্মদ আব্দুল বকুল এর  পুত্র সন্তান জনাব অনির্বাণ এর সাথে আপনার চার লক্ষ্য চৌচল্লিশ হাজার  চার শত  চল্লিশ টাকা চল্লিশ পয়সা দেনমোহরে শুভ বিবাহ কার্জ ধার্জ করা হয়েছে তাতে যদি আপনি রাজী থাকেন তাহলে বলেন কবুল সে বলল কবুল
আবার থাকে বলা হল আবার সে বলল কবুল
আবার থাকে বলা হল আবার সে বলল কবুল ।
চার দিকে মিষ্টি বিতরণ শুরু হয়েগেল
চার দিকে আনন্দের বন্যা বয়েগেল
শবনম অনির্বাণের দিকে থাকাল
অনির্বাণও শবনমের দিকে 
শবনম মিষ্টি হাসল
মিষ্টি হাসল অনির্বাণও
শবনব কে অনির্বাণের কাছথেকে সরিয়ে নিয়ে বাঁশর ঘরে বসিয়ে রাখা হল ।
শবনম বসে আছে বাঁশর ঘরে দু হাঁটুর উপর হাত তুলে, তার উপরে নিজের কোমল মুখ খানি রেখে ।
সে বসে আছে
অধীর অপেক্ষায় বসে আছে
সেই তার আশায়, যাকে ভালবাসার অপরাধে 
স্বামী , পিতা , মাতা, পাড়া প্রতিবেশী সবার কাছে হয়েছিল সে কঠিন অপমান, যার জন্য সে গলায় দিতে চেয়ে চিল ফাঁস ।
যাকে চির জীবন ভালবেসেছে অতচ জীবনের কোন একটি রাতও  তার সাথে বুকে বুক রেখে , চোখে চোখ রেখে, হাতে হাত রেখে ,কাঠাতে পারেনি ।
আজসে আসছে
আজসে আসবে
তার স্বামী হয়ে আসবে
অতবা প্রেমিক
অতবা বন্ধু
অতবা চির সঙ্গী হয়ে আসবে সে তার ঘরে
তার ঘর হয়ে যাবে আলোয় উজ্জ্বল
ভালবাসার রঙধনু ওঠবে আজ তার ঘরে
আনন্দে আজ তার হাত, পা  কাঁপছে
খুশিতে সে আজ দিসে হারা ।
সে কি বিষণ অপেক্ষায় বসে আছে তার সেই প্রিয় মানুষটিক জন্য
যাকে ভালবেসে থাকে সহ্য করতে হয়েছে অপবাধ, কঠিন বিষধর বেদনা , সমাজ চুড়েমেরেছে কলঙ্কের চুনকালি , স্বামী , ননদের নির্মম শত অত্যাচার,
যার জন্য তার এতো অধীর অপেক্ষা আজ সে সেই মানুষ সেই ভালবাসার মানুষকে পেতে চলেছে  ,তার লাগি সে গেতেরেখেছে ভালবাসার ফুলচন্দন মধুর মালা
আজ রাত সে জুড়াবে প্রাণ
মিটাবে মনের জালা ।
অতপর সে আসল খুলে বন্ধদরজা, যেখানে অপেক্ষারত তার প্রাণ প্রিয়া শবনম,অনির্বাণের পরনে সাদা পাঙ্গাবি সাদা পায়জামা কালো জুতো । আসার সমর পায়ের জুতো খুলে ঘরে আসল অনির্বাণ । পায়ের জুতো মানায় না এমন একটা সুন্দর বাঁশর ঘরে যেখানে আছে প্রাণ প্রিয়া শবনম কাচা ফুলের মধুর সৌরভ আর প্রেমিকার রঙ্গিন শাড়ীর লাল,নীল পূতির রঙ লাইটের আলোয় প্রতিফলিত হয়ে চক মক করছে সারা ঘর যেন এটা কোন  রঙমহল বা তাজমহল, হাজার ফুলের পাপড়ির মধ্যখানে বসে আছে শবনম আর মনি মুক্তার রঙিন আলো ঝরে ঝরে পড়ছে তার সারা গায় । অনির্বাণ আলতো পায়ে হেঁটে এসে শবনমের আলতা রাঙ্গা পায়ে কোমল স্পর্শকরল।
শবনম কেঁপে ওঠল অনির্বাণের কোমল স্পর্শে ,
কেঁপে ওঠে একপলক অনির্বাণের মুখপানে থাকাল সে ।  অনির্বাণ অনিরবর্চনিয় মুগ্ধ হয়ে অপলকে চেয়ে থাকে শবনমের মুখ পানে , চাদের মত গোল  মুখ ,কপালে লাল টিপ, চোখে কাজল, নাকে নোলক , কানে দোল , মাথায় টিকলি , লাল গোলাপের  মত লাল দুটি ঠোট । দিশেহারা হয়ে গেল অনির্বাণ শবনমের পাগল করা সুন্দর্য দেখে , কয়েক মিনিট নীরবতা নিয়ে বলল  সে তোমার চাঁদ মুখখানি আরেকবার তুল
মাথার ঘুমটা টা খুল
আমাকে তোমার কাঁচা সোনার অঙ্গ দেখাও যেখানে যৌবন হীরের মত চক চক করছে দেখে আমি পাগল হয়ে যাই ।
শবনম লজ্জায় লাল হয়ে যায় থাকাতে চেয়েও থাকাতে পারেনা অনির্বাণের দিকে। যে মানুষকে সারা জীবন সে দূর থেকে দেখেছে আজ এতো কাছে পেয়ে তার একদম বিশ্বাসই হচ্ছেনা, সে স্বপ্ন দেখছে নাকি বাস্তবে দেখছে অতপর শবনম মুখ তুলে থাকাল ।  অনির্বাণের মুখপানে চেয়ে বলল আমি স্বপ্ন দেখছি নাতো ?
অনির্বাণ বলল বিশ্বাস না হলে চিমটি খেয়ে দেখতে পার
শবনম অনির্বাণের মেহেদী মাখা হাতে চিমটি কাটল
অনির্বাণ উহ লেগেছে বলে শবনমের হাতটা ধরলও শবনমের চোখে জল এসে গেল অনির্বাণ বলল আজ এই সুখের দিনে তোমার চোখে জল কেন ?
শবনম বলল সারা জীবনইত দুঃখে কাঁদলাম এবার নাহয় কাঁদলাম একটু সুখে , বলেই অনির্বাণের দু হাতে সে চুমো খেল কপালে চুমো খেলো বুকের  মধ্যে চুমোখেলো অনির্বাণ শবনমের আদরে নিজেকে হারিয়ে ফেলল । জীবনের এই প্রথম অনির্বাণ প্রাণ খুলে হাসল  তার খুব ভাললাগল ভুলে গেল জীবনের সকল নির্মম বেদনা  জড়িয়ে ধরল শবনমকে চুমো খেল হাতে, পায়ে , ঊরুতে , কোমরে ,  স্তনে, গালে,  কপালে , ঠোটে
ঠোট রেখে হৃদয়ে হৃদয় মিশিয়ে ভেতরে ভালবাসার মধু ঢেলে দিল ।  

সোমবার, ২ জুন, ২০১৪

মন ভালনেই তাই কিচ্ছু ভাল লাগছেনা

মন ভালনেই তাই কিচ্ছু ভাল লাগছেনা
কিছু করতে গিয়ে কিছুই করতে ইচ্ছে করছেনা
কিছু বলতে গিয়ে কিছুই বলতে ইচ্ছে করছেনা
কোথায়ও চলতে গিয়ে চলতে ইচ্ছে করছেনা
এই মুহুর্তে কেবল প্রিয় মানুষ টির মন আর প্রিয় মুখ
দেখতে ইচ্ছে করছে ।
হাতে হাত রেখে পার্কে খুলা রাস্থায় খুলা হাওয়ায় আর চায়ের স্টলে চা অতবা কফি পান করতে ইচ্ছে করছে  ।
গায়ের ধুলো মাখা পথ , সবুজ ঘাস , সাদা  ফুল, রঙ্গিন প্রজাপতি ধানের ফড়িং
কৃষ্ণচূড়ার গাছ দুহাত দিয়ে ছুয়ে দেখতে ইচ্ছে করছে ।
আকাশের নীল রং আর রংধনুর সাত রং তুলে এনে ইচ্ছে করছে সাজাই প্রিয়া তোমার রেশমি শাড়ি
আর তোমায় কোলে তুলে নিয়ে যাই আমার বাড়ি । 

মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০১৪

আমারে রক্ষা কর

মায়া ডরে
বাধিছ মোরে
তোমার লাগিয়া
দিবানিশি কাঁদিয়া
ওগো যাই যেন গো মরে ।

কত রাত নিশিতে জাগি
বুক ফাটা কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছি তোমার লাগি

যেন পাল ছেড়া হাল ভাঙ্গা এক মৃত্যু পথ যাত্রী নাবিক
ঝড়ের কবলে পড়ে বেঁচে থাকার কাতর তৃষায়
ভাঙ্গিছে বুকের পাথর
হাতে নিয়ে ভিক্ষার থালার মত এক ছেড়া ফাড়া প্রাণ ।

মোরে শেষ রক্ষা কর ভিক্ষাদাও
আমার বেঁচে থাকার শেষ সম্বল
আমার প্রথম ও শেষ ভালবাসা
হে মানুষ হে পৃথিবী তুমি এত নিষ্টুর হইও না
আমারে রক্ষা কর আমারে রক্ষা কর ।
 

শনিবার, ২৪ মে, ২০১৪

বৃষ্টি মানি

যে শূন্যতা থেকে পৃথিবী সহ মহা বিশ্বের সব সৃষ্টি সেই শূন্যতায় শূন্য ভাবে বসে থাকতে আর লাগেনা ভাল, ইচ্ছে হয় সেই শূন্যতায় তোমাকে নিয়ে জালী পুর্নতার আলো।

বৃষ্টি মানি অঝর ধারা ভালবাসার ঝরে পড়া
বৃষ্টি মানে সৃষ্টির আশায় নুয়ে পড়া ।

শনিবার, ১৭ মে, ২০১৪

ভালবাসার জন্য

ভালবাসার জন্য দূরে কোথায় চলে যাই
ভালবাসার জন্য আবার ফিরে আসি
ভালবাসার জন্য জন্ম আমার তাই ভালবাসি ভালবাসি ।

ভালবাসার জন্য সবি ভুলে যাই
ভালবাসার জন্য সবি তুলে কুলে লই
ভালবাসার জন্য সর্বনাশ হই সর্বনাশি 
ভালবাসার জন্য জন্ম আমার তাই ভালবাসি ভালবাসি ।

ভালবাসার জন্য করি পণ ধরি জীবন বাজী
ভালবাসার জন্য গড়ি স্বপন মরতে রাজি
ভালবাসার জন্য ভুলে যাই দুক্ষ জনম কোটি বেদনা রাশি
ভালবাসার জন্য জন্ম আমার তাই ভালবাসি ভালবাসি ।

ভালবাসার জন্য দেশান্তরী
ভালবাসার জন্য অকূলে ভাসাই জীবন তরী
ভালবাসার জন্য সপে দেই প্রাণ হই চরণ দাসি
ভালবাসার জন্য জন্ম আমার তাই ভালবাসি ভালবাসি ।

ভালবাসার জন্য আমার জন্ম আমার মৃত্যু করিনা কিছু ভয়
ভালবাসার জন্য আমি বন্য আমি ধন্য করেছি ভালবাসারে জয়
ভালবাসার আশে আমি আয়েসি
ভালবাসার জন্য জন্ম আমার তাই ভালবাসি ভালবাসি ।

শনিবার, ৩ মে, ২০১৪

অমৃত শ্রুতেলা নদী

যখন প্রথম দেখেছিলাম তারে
শেই তেকে হৃদয়ে যে প্রেমের আগুন
লেগেছিল সে আগুন এক যুগ পেরিয়ে
আজ অব্দি ঝিকি ঝিকি জলে যাচ্ছে নিরবে
আমি জলে পোড়ে ছারখার তবু তার প্রেমে মধুময় বাহার
আমায় প্রথিনিত দিয়ে যাচ্ছে এক বিষণ সুখ
আমি সেই সুখে
গলে মমের মত জলহয়ে মিশে যাই
প্রতি রাতে তার অমৃত শ্রুতেলা নদীতে ।

শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

ভাল থাকা

তুমি বললে আমি যেন ভাল থাকি
হ্যা আমি ভাল আছি, মনের মাজে
তোমাকে পাওয়ার হাজার আকাংখা
নিয়ে ভাল আছি
তোমাকে ভালবেসে না
পাওয়ার তীব্র যন্ত্রণার মাজে যত টুকু ভাল থাকা যায় তত টুকু
ভাল আছি
তোমাকে কাছে পাওয়ার জন্য ছাতক
পাখির মত বৃষ্টির আসায় দারুন খরায় পৃথিবী চৌচির হয়ে যাওয়ার মত
কঠিন তাপদাহে বুকের চটপটানিতে যত টুকু ভাল থাকা যায়
টিক তত টুকু ভাল আছি ।

শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০১৪

ধর্ষণ এবং গণধর্ষণের চির সমাপ্তি

পৃথিবীতে নারী নির্যাতন, ধর্ষণ এবং গণধর্ষণের চির সমাপ্তি টেনে আনতে হলে
আমরা সকল পুরুষ নারীর কাছে মাথা নত করে নারীদের অধিকার ও মর্জাদা দিয়ে আমাদের পৃথিবীটাকে কলঙ্ক মুক্ত করতে হবে ।

ফিরাতে পারিনা তারে

আমি ফিরাতে পারিনা তারে
মন পাজরে
সে জেগে ওঠে বারে বারে ।
সন্ধ্যা বেলায় কিংবা কুহেলিকায়
দুহাতে ডাকে মোরে ওরে আয় কাছে আয়
কাছে নিয়া মরে দেয় হৃদয়ে ধরিয়া টান
মিলাইয়া তার মনের লগে আমার পরাণ ।

সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০১৪

ভালবাসা এক মরণ নেশা

ভালবাসা এক মরণ নেশা ধরিলে আর ছাড়ে না
জনম থেকে এই নেশায় মাথাল হইয়া কি এক বিষণ ঘুরে গুরিতেছি 
পথে প্রান্তে তোমার বাড়ির অলি গলি সকল সীমানায়
একাল একলা একলা একলা ............
তুমি কতবার তাড়িয়ে দিয়েছ
তবু দাড়িয়ে থেকেছি 
তুমি কতবার মানা করেছ
তবু কতবাহানায় এসেছি
তুমি কবার কথা বলতে বারন করেছ 
তবু কথা বলেছি
তুমি জতবার অবহহেলায় থু থু ফেলেছ  
আমি ততবার সেই থু থু তুলে গায়ে মেখেছি 
তুমি জতবার আমায় ঘৃণা কর বলেছ
ততবার ভালবাসি বলেছি
তুমি জতবার আমায় আঘাত করেছ
ততবার আমি হাত পেতে দিয়েছি 
তুমি জতবার আমায় ফেলেদিয়েছ
ততবার আমি তোমায় বুকে তুলেলয়েছি ।
ভালবাসা এক মরণ নেশা ধরিলে আর ছাড়ে না ।
আমায় সে নেশা কোনদিন ছারেনি
কতবার চেষ্টা করেছি আত্নহত্যা করে ছাড়াই
ততবার মায়ায় জড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁচিয়ে রেখেছে ভালবাসা ।
এখনো বসে আছি সেই অপেক্ষায়
যদি কখনো ছাড়া পাই সেই মরণ নেশার হাতথেকে
দেব এক শান্তির ঘুম
আর কোন দিন জাগবনা
হারিহে যাব চিরতরে এই মহাবিশ্বের কোন এক সীমানায়
তখন আর বুক ভরা দুঃখ তাকবেনা ভরপুর কানায় কানায় । 

শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০১৪

প্রেমের মন মাতানো গান

এক হৃদয়ে সইবে কত জ্বালা
আগুনে পুড়িতে পুড়িতে হৃদয় হইল কালা
জতই দিতে চাই বিরহের দোয়ারে তালা
ততই বেদনা এসে পরায় মালা ।
কেমনে বাঁচি গো সখি এ বেদনা লই মনে
সুখ কি আর আসিবেনা গো কোন দিন মোর জীবনে ।
তোমারে বলি গো সখি ফিরিয়া আসি আবার
জীবনের সকল ব্যথা বেদনা তুলিয়া  লও আমার ।
জানি তুমি আসবেনা তবু যাচিলাম
জীবনের সব টুকো সময় তবু অপেক্ষায় রইলাম ।
যদি আসো কোন দিন ফিরে কর আহবান
দেখবে আবার ওটিছে জাগিয়া আমার মৃত প্রাণ
গাইতেছে এক প্রেমের মন মাতানো গান ।





 

আমি বসে থাকব

আমি বসে থাকব তার আসায়
সাগর পারে
যে আমারে ভালবাসি ফিরে আসবে বারে বারে ...
এসে ধরবে হাত
কাটাবে জীবনের সকল প্রভাত
সকল রাত
সকল বিকেল
আমারে রচনা করবে সে
আর তাহারে রচনা করব আমি
পিছনে পড়ে থাকবে পৃথিবীর সকল ব্যস্ততা
সকল বিরহ ব্যাথা
ফুল ফুটে আর অবহেলায় ঝরবেনা
শুকন পাথা আর মাটের ওপর খেলা করবেনা ।
গাইবে পাখি
তুমি মেলিবে আখি
দেখিবে পৃথিবী কি এক অপরূপ সাজ সেজে করতেছে আহবান তোমারে আমারে ।
 

শনিবার, ১ মার্চ, ২০১৪

মহাবিশ্ব

এই মহাবিশ্বে পৃথিবী নামক গ্রহই একমাত্র গ্রহ নয় যেখানে শুধু বুদ্ধিমান প্রানি আছে,
এই কোটি কোটি গ্রহ নক্ষত্রের মহাবিশ্বে আরও অনেক পৃথিবীর মত গ্রহ আছে যা আমরা একদিন খুঁজে পাব , আর তখনি জাকির নায়েকের মত ভণ্ডরা প্রচার করবে সেকথা নাকি চৌদ্দশ বছর আগে কুরানে লিখা ছিল, আমি চেলেঞ্জ করলাম যদি কুরান সত্য হয়েথাকে আর জাকির নায়েক যা বলে তা যদি সত্যহয়েথাকে তাহলে , বলেদিক পৃথিবীর মত সবুজ বুদ্ধিমান প্রাণীতে ভরপুর হগ্রটি কোথায় অবস্তিত ? এবং সেখানের বুদ্ধিমান প্রানিরা এখন কি করছে ? তাদের পোষাক আশাকের অবস্তা এবং ব্যবস্তা কি ?

বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

মহাকাল

আমি মহাকাল আমি যুগে যুগে জন্ম দিয়েছি যুগোপযোগী মাহামানব
তারা যুগে যুগে জন্ম দিয়েছে যুগোপযোগী ধর্ম , সংস্কৃতি , বিজ্ঞান , সমাজ ব্যবস্থা ,
আচার ,অনুষ্ঠান ,
তারা বন থেকে ওঠে এসে তৈরি করেছে ঘর , গির্জা , মন্দির 
মসজিদ , গবেষণা গার
তারা যুগে যুগে যুগের করেছে উন্নতি সাধন ।
এখন তারা লুহাদিয়ে তৈরি জাহাজের মত বিমান নিয়ে আকাশে ওড়ে
কাঁদে রাইফেল রেখে পাখির মত গুলি করে মারে মানুষ
তারা মাটি ফেড়ে পাতালে যায়
আকাশ বেধ করে যায় চাঁদের দেশে , মঙ্গল গ্রহে বানায় ঘর
আমি মহাকাল আমি দেখছি সব
চুখের পলকে মিথ্যা হল যীশুর বাইবেল আর মুহাম্মদের কুরান
তারা মিলিয়ে গেল বিঝলির মত , জয়ি হল বিজ্ঞান    
সবশেষে মাহাকাল বলে তোমাদের সবি যাবে একদিন গঙ্গার জলে
টিকে থাকব একমাত্র আমি
একমাত্র আমিই অবিনশ্বর
আর বাকি সব শূন্যতায় যাবে মিলিয়ে তোমাদের মন গড়া ঈশ্বর ।
  

মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

দিগন্তে মিলিয়ে যাওয়ার আগ পর্জন্ত

মানুষের কাছে জেভাবে তার
ঈশ্বর অনুপ্রেরণা দেয়
আমাকে টিক তেমনি তুমি অনুপ্রেরণা দিচ্ছ প্রিয়তমা
তুমি আমার ঈশ্বর আমি তোমাকে পূজাকরি ।
আমায় কখনো বলনা প্রিতমা তোমাকে ভুলে যেতে ।
তোমাকে ভুলে যেথে চাইলে শরীরের রক্ত চলা চল বন্ধহয়ে যায় 
চোখে আন্ধার দেখি মাতা বন বন করে, ওঠে দাড়াতে পারিনা । 
আর যখনি ভাবি প্রিয়তমা তুমি আছ
আমার বুকের মাজেই আছ
আমার মাতার উপর ছায়া হয়ে আছ
আমি হাঁটছি তুমিয় হাঁটছ ,আমি কথা বলছি তুমিয় বলছ
আমি হাসছি তুমিয় হাসছ
তোমার হাসি মাখা প্রিয় মুখ ভাললাগে প্রিয়তমা
তোমার কষ্ট আমায় বড় যন্ত্রণা দেয় ।
আমার বাঁচতে হলে তোমাকে বড় প্রয়জন প্রিয়তমা
জেন তুমি আমার শরীরের প্রতিটা রক্তবিন্দু
কাজ করার সকল শক্তি
ঈশ্বরের মত তুমি আমার সব ।
আমি ঈশ্বরকে সেজদা করিনা তোমাকে সেজদা করি
আমি দেবতাকে পূজা করিনা তোমাকে পূজা করি
তুমি আমার রব তুমি আমার সব
আমি তোমায় বড় ভালবাসি প্রিয়তমা ।
মানুষ জেভাবে তার ঈশ্বরকে সামনে রেখে পৃথিবীর যা কিছু আছে তা করে
আমি তোমাকে প্রিয়তমা সামনে রেখে পৃথিবীর যা কিছু আছে তা করি 
আমি বাঁচি , আমি নাচি , আমি হাঁটি , আমি হাসি ,
আমি গাই , আমি খাই , আমি কাঁদি , আমি স্বপ্ন বাঁধি
আমি ডুবে যাই , আমি ভেসে ওঠি
আমি মরে যাই , আমি জেগে ওঠি ।
তুমি আমাকে তোমার স্বপ্ন দেখতে মানা করনা প্রিয়তমা
আমি বাঁচবনা ।
আমি বেঁচে আছি তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখে
আমি স্বপ্ন দেখি তুমি এই আসছ তুমি আসছ তুমি আসছ
দৃঢ়পায়ে হেঁটে আসছ
পেছনে ফেলেরেখে পৃথিবীর সকল জঞ্জাল
এসে শক্তকরে আমার হাত ধরে আমাকে নিয়ে যাচ্ছ দূর থেকে দূরে
তুমি হাসছ আর তোমার হাসি দেখে আমি মুগ্ধ হচ্ছি
আমার কি বিষণ ভাললাগছে প্রিয়তমা
আমরা শংসার করছি ।
বিকেল বেলায় তুমি আমায় তোমার কোমল হাতদিয়ে আমার হাত ধরে মিষ্টি করে বলছ
এই সন্ধ্যে হয়ে এলো বাজার থেকে
তেল , নুন , ডাল  আনতে যেতে হবে না ?
আমি তোমার কোমল হাতে প্রাণ ভরে চুমো খেয়ে বলছি টিক আছে লক্ষ্মী সোনা এখনি যাচ্ছি ।
আমি বাজারে যাচ্ছি আর তুমি উঠান থেকে হেঁটে বাড়ির রাস্থার পাসে দাড়িয়ে চোখ রাখছ
আমার দিকে দিগন্তে মিলিয়ে যাবার আগ পর্যন্ত ।





 

বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

বেওয়ারিশ লাশ

রাস্তায় শুয়ে আছি কম্বল মুড়ি দিয়ে
ছেড়া ফাড়া জামা পরে ভিক্ষা করছি
ঝড়ের রাত্রিতে মহানন্দে গান করছি অতবা বিলাপ করছি
বৃক্ষ তলায় বসে পরম সুখে কবিতা লিখছি
অনাহারে মুখ শুকীয়ে চোখ বড় হয়ে আছে 
অর্থ কষ্টে অনর্তক গুরা ফীরা করছি
গভীর রাত্রে নিবিড় বেদনায় স্বামীর সাথে ঝগড়া করে বের হয়ে আসা গৃহবধুর সাথে
প্রেমের আলিঙ্গনে পরম সুখ দিচ্ছি
আমার দেশ , খেশ , গৃহ , গৃহবধূ , প্রেমিকা কেউ নেই  কোন দিন ছিল না
আমি পথ হাঁটছি অনেক দিন অনেক মহাকাল ধরে হাঁটছি অনন্ত কাল ধরে হাঁটছি
আমার যাত্রা সঙ্গী কেবল আমি ।
আমি নিঃসঙ্গ পথিক আমাকে অনেক অনেক দূর যেতে হবে
যেখানে পাহাড়ের মত দাড়িয়ে আছে পৃথিবীর সকল শান্তি সকল সুখ সকল সফলতা 
কিন্তু আমি অনন্ত কাল ধরে হাঁটছি আমি বড় ক্লান্ত  তৃষ্ণায় গলা শুকীয়ে ফেটে যাচ্ছে
পা দুটো শুকনো পাথার মত ঝরে ঝরে পড়ছে , কত কাল কেটে গেল বিশ্রাম হীন
তবু আমি হাঁটছি  হাঁটতে...... হাঁটতে...... একদিন শুয়ে পড়ব কেয়া বনের ধারে,
পাসে থাকবে ধুলো মাখা পথ
সামনে বিশাল জগত
পেছনে মহাকাল,
মধ্যখানে আমিশুয়ে থাকব
প্রচণ্ড ক্ষিদায় আমার নাড়ি বুড়ি ছিরে যাবে
তৃষ্ণায় গলা ফেটে যাবে ক্লান্তিতে চির নিদ্রা দু চোখ ভরে আসবে
আর তখন আর তখনি আকাশ জুড়ে নাবে শ্রাবণ ধারা
প্রাণ ভরে করব পান বৃষ্টির জল
আর আমি পরম আনন্দে যাবো চির নিদ্রায়
আমার লাশ বনো শেয়াল আর পথের কুকুর ছিড়ে ফেড়ে খাবে
পৃথিবীতে তখন আর আমার আপন বলতে কেউ থাকবেনা ।  

শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

পাগল প্রেমিক

পাগল প্রেমিক
আমি  তোমার পাগল প্রেমিক
আমি তোমাকে বড় ভালবাসি তাই
বার বার তোমাকে চাই তোমাকে চেয়ে যদিনা পাই
বড় কষ্ট হয় পাগলের মত জপি বিরহের প্রলাপ
দশ দিক হয়ে যায় অন্ধকার
পৃথিবীর সব রং চোখে লাগে হলুদ  ।
আম পাথা আর গুই সাপকে মনে হয় জলজ প্রাণী
প্রজাপতি আর ঘাস ফড়িংকে মনে হয় মাছরাঙ্গা পাখী
তখন সবি হয়ে যায় উলট পালট 
চুলে, গুপে, দাড়িতে বাধিয়ে জট  
আমি দাড়িয়ে থাকি বৃক্ষের মত  তার আশায়, 
যে আমাকে বলেছিল আসবে স্রাবণের
সেই রাত যে রাতে ঝরবে বৃষ্টি অঝর ধারায় ।
আর আমি আর সে প্রাণ ভরে করব স্নান সেই বরষায় ।

মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

তুমি

আমার এ চোখ জা দেখে সে তুমি
আমার এ কান জা শুনে সে তোমার কণ্ঠ
আমার এ বুক জা ধরে রেখেছে তা তোমারি ভালবাসা
আমার এ মস্তিস্ক জা ভাবে তা তোমাকে নিয়ে
আমার এ ঠোট জাকে চুমো দেয়ার অধীর অপেক্ষায় আছে তা তোমার ওই কপাল
আমার এ দুটি পা যেদিকে হেঁটে যায় সে তোমার বাড়ির ধূলমাখা পথ
আমার এ দু হাত জাকে জড়িয়ে ধরতে চায় সে তোমাকে ।

শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

তোমার ব্যস্ততা

দূরে কোথাও চলে যাচ্ছি প্রিয়তমা
তুমি ভাল থেক
তুমি ভাল থেক তোমার বন্ধুরের সাথে আড্ডায় মেতে
তুমি ভাল থেক ফেইসবুকে দিবারাত্রি চেটে অনলাইন প্রিয় বন্ধুদের নিয়ে
ভালবাসার কোমল স্নিগ্ধতায় বিজে

জানি আমায় ভালবেসে তুমি হৃদয়ের গভীর ছোট কোনে দিয়েছ একতিল  জায়গা
তবু তোমার সারা শরীর জুড়ে আছে তোমার প্রিয় বন্ধুদের প্রতি সীমাহীন ভালবাসা
তোমার দিবারাত্রি কেটে যায় কি দারুণ ভালবাসার ব্যস্থতায়
তোমার এই আনন্দময় ব্যস্ততা দেখে
আমারও বিষণ আনন্দ লাগে । 


 

বুধবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৪

উড়াল পাখী

ছুড়ে ফেলে কানের দুল
গুজিল সে ঘাস ফুল
গভীর কাল তার চুল ।

কপালে কাল টীকা
অন্তরে ভালবাসার আলো শিখা
সে আমার অনামিকা

মুখ তার মায়া ভরা
চোখ তার পাগল করা
হসি তার মুক্তা ঝরা

শয়ন স্বপন ছাড়িয়ে
আছি দুহাত বাড়িয়ে
দিয় না গো তাড়িয়ে
হৃদয় আমার নাড়িয়ে ।

মন হয়েছে উড়াল পাখী
কেমনে তারে ধরে রাখি
মেলিলে দু আখি
তোমায় দেখি শুধু তোমায় দেখি ।

শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৪

মহানন্ধা

কিচ্ছু লাগে না ভাল
অন্তরে বেদনার দুর্নিবাস অন্ধকার
কে আছে জ্বালিবে আলো ...
একলা একলা বসে বসে খসে যাচ্ছে জীবনের সকল গুরুত্বপূর্ণ মুহুর্ত
কিচ্ছু করতে পারছিনা
সকল কাজে সকল ভাবনায়
জীবনের সকল আগ্রহে
জাগ্রত তুমি আছ হে প্রিয়া
তোমার হাতছানি তোমার মুখের বানী তোমার চোখের পানি
মনে পড়ে সকাল সন্ধ্যা
হে মহানন্ধা ।

বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৪

বিয়ে

বিয়ে নারী মুক্তির বাঁধা  ঘটায়
, বিয়ে  পুরুষ তন্ত্রের মেয়েদের  অসহায় করার একটি গভীর ষড়যন্ত্র
বিয়ে নারীকে সন্তান উৎপাদনে বাধ্য করে ,
 বিয়ে নারীকে করে তুলে পণ্য ,
 বিয়ে নারীর জীবন করে বিপন্য ,
বিয়ে মানে নারী নির্যাতন
, বিয়ে মানে নারীর বীরত্বের পতন ,
 বিয়ে মানে একটা কঠিন সত্যের পতন,
বিয়ে মানে দুকূল হারা
, বিয়ে মানে চুয়াল্লিশ ধারা
, বিয়ে মানে হারিয়ে ফেলা,
 বিয়ে মানে হারিয়ে যাওয়া 
বিয়ে মানে থালা বাসন,
 বিয়ে মানে স্বামীর আসন
, বিয়ে মানে ধর্ষণ ,
 বিয়ে মানে ঘর্ষন,
 বিয়ে মানে পায়ের নিচে সর্গ খোজা  ,
বিয়ে মানে ভারি করা মাতার বোজা
 বিয়ে মানে সংসার জীবন ,
 বিয়ে মানে এইতো মরন ।   

মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৪

চাদের মেয়ে

চাঁদের মেয়ে রূপালী
নাম তার দীপালি
নাক ফুল সোনালী ...
গায়ে হাত ভোলালি
কানের দুল দোলালি
চোখের পাথা নাচালি
প্রাণে মোরে বাঁচালি ।

খেয়া ঘাটের মাঝীরে
সাজের বেলার সাজিরে
বিয়ে হবে আজিরে
মেয়ে টা বেশ পাজীরে
ডেকে আনো কাজিরে।

কত স্বপ্ন গড়িরে
হাতে নাই কড়িরে
খাই ঘুমের বড়িরে
দেই গলায় দড়িরে ।

সোমবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৪

নীল পাথা

নদীর কিনারায় আকাশের তাঁরায় ধান ক্ষেতের পাসে
যে মুখ বার বার চোখে ভেশে আসে
সে মুখের পানে চেয়ে চেয়ে ধরেছি পাড়ি পৃথিবীর পথে
লড়েছি কথ মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা
হয়েছি তেপান্তরের মাঝী
আমার বনবাস আমার আকাশ বাতাস আমার দৈর্ঘশ্বাস আমার এ মহাবিশ্য সব
সেই মুখ সেই সুখ সেই তাহার লাগি
জাহার লাগি আমি হয়েছি নিরুধ্যেশ, ধরেছি জীবন বাজী ।
জাহার লাগি আমি দিশাহারা জাহার লাগি চোখ ভোলাই পৃথিবীর সকল রাস্তায়
অলি গলি বিরহের নীল পাথায় পাথায় ।
 

শনিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৪

নারী

যখন তুমি ঘরের বাহির হও
বড় বড় চোখ করে ছুরির মত দাঁত বের করে
গিলে খাবার অন্তিম আকাংখায় চেয়ে থাকে তোমার স্তনের পানে
উরুর পানে সারা শরীরে নরহিংস্র হাঙররা
আর তাদের উস্কানি দেয় সেই
মধ্য যুগিয় বর্বররা জারা তোমার স্বীকৃতি দেয়না মানুষ বলে
জারা তোমায় একখণ্ড জমির মত শস্য কেত্র ছাড়া কিছুই ভাবেনা
সেই মধ্য যোগীয় বর্বর ...
আর তাদের উস্কানিতে গড়ে ওঠা হাঙররা
নষ্ট করছে আমাদের সমাজ , রাষ্ট্র এবং নারী
যেভাবে নষ্ট করছে বুড়িগঙ্গার পানি, নষ্ট আবর্জনা ।

বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৪

অশান্তির তাণ্ডবে কাঁদে মা জননী

সংসারে অভাবের তাড়নায় চন্দ্রমল্লিক যখন হরতাল আর অবরুধ ভেঙ্গে খুলতে গেল  তার ঝির্ন শির্ন মুদীর দোকান
তখনই লুটহল সব
ধর্মিও বিষাক্ত গ্যসিও আগুনে পুড়ে গেল রাত্রি জাপনের শেষ আশ্রয় টুকুও 
এবার কোথায় যাবে চন্দ্রমল্লিক ?
আট বছরের শিশু কন্যাটি ধর্ষীতা হবার ভয় তার
দুবছরের পুত্রসন্তানটি কটিন শীতে নিউমুনিয়ায় মারা যাবার আশঙ্কা, অসুস্থ স্ত্রি আর অভাবে নিশ্য 
চন্দ্রমল্লিক কোথায় যাবে এখন ? 
সে এখন আত্নহত্যা করেও পাবেনা শান্তি
সারা বাংলাদেশ জুড়ে অশান্তির তুফান
লণ্ডভণ্ড করে দিরে যায় অনাহারি মানুষের মুখের খাবর, বাসস্থান ,মা হারা শিশুর বেঁচে থাকার স্বপ্ন !
কি অপরাধ ছিল ঐ শিশুটির বোমার আঘাথে ওড়ে গেল দুহাতের কবজি
কি অপরাধ ছিল ঐ ভেন চালকের
কি অপরাধ ছিল ঐ ট্রাক চালকের
কি অপরাধ ছিল ঐ বাস চালকের
কি অপরাধ ছিল ঐ ট্রেনের ভেতরের যাত্রী গুলীর
তারাত নিতান্ত পেটের দায়ে বের হয়েছিল অনাহারি অই দুধের শিশুটির মুখে তুলেদেবার জন্য এক চামচ নরম খাবার ।
অশান্তির তাণ্ডবে কাঁদে মা জননী
জন্ম দিয়েছ আমাদের দুষ করনি
তবে কেন আজ তোমার বুকে এত বোমা হমালা ?
কেন তোমাকে আজ করা হচ্ছে বর্বর অত্যাচার ?
আজ তবে কেন তোমার সবুজ চাদরে ককটেলের আগুন ?
আজ কেন তুমি ঝর ঝরিত?
আজ কেন তুমি আহত ?
আজ কেন তোমার চোখ বিজে যায় জলে ?
দুঃখিনী মা আমার তোমার চোখের জল ছুয়ে শপথ করছি মা
আর তোমার বুকের জমিনে করতে দেবনা কোন দেশ দ্রোহীর ষড়যন্ত্র চাষ 
আমরা অদের করব শর্বনাস
বইয়ে দেব দেশে এক শান্তির সুবাতাস ।



 

বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৪

এক ফুটা শান্তির লাগি ।

এক ফুটা শান্তির লাগি কি বিষণ অশান্তিতে কাটছে আমার প্রহর গুল
শান্তির তরে দেশ থেকে দেশে দিগন্ত থেকে দিগন্তে মাউণ্ট এভারেস্টের শর্বাচ্চ চুড়ায়
বঙ্গপ সাগর থেকে আটলান্টিকে সেন্ট মার্টিন দ্বিপ থেকে এলীফেণ্ট দ্বিপে উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু আমার যাত্রা
কোথাও শান্তি নেই
অশান্তি আমার বুকে করেছে বাস
আমি হাহুতাশ আমি চলে যাব দুরঅনন্ত লোকে
যেশূন্যতা থেকে আমার  জন্ম হয়েছিল সেই শূন্যতায় 
আমার বুকের হৃদপিণ্ড অশান্তির বেদনায় কাঁপছে তরতর
এই আমি বড় অবেলায় বিরহের বেলা হাতে নিয়ে বসে আছি একটা বেদনার গান  গাইব বলে
কিন্তু আমার গলাদিয়ে বের হচ্ছেনা কোন সুর
আমি শান্তির অপেক্ষায় বসে ছিলাম গ্রামের এক বটবৃক্ষের  তলায়
বেলা শেষে দেখি খেলা করছে আমার পায়ের পাসে দুটো ফুটো পয়সা । 

মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৪

১৯৭১ এবং বাংলাদেশ

মেয়েটির অপরাধ ছিল সে একজন বাঙালি নারী মেয়েটির অপরাধ সে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধ সমর্তন করেছিল
তাই তাকে ধর্ষণের পর হত্যাকরে ফেলে রাখে যুদ্ধাপরাধি এবং পাকহানাদাররা ।
 
 
জয় বাংলার জয় গানে এভাবেই নেমেছিল বাংলার অলি গলি সকল জায়গায় মুক্তিকামি নারী পুরুষ এবং শিশুরা ।

সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৪

রাজনীতিবিদ

আমাদের দেশের রাজনীতি বিদরা তারা দেশের জন্যেও কাজ করে না, দশের জন্যও কাজ করে না, তারা শুধু কাজকরে তাদের নিজের জন্য, তাই দেশ, তাদের উপর না চেড়ে আসেন আমরা দেশ প্রেমিকরা দেশের জন্য কার করি । আমাদের হাতে থাকলে দেশ পথ হারাবেনা বাংলাদেশ

নির্বাচন

নির্বাচনকে আর কেহ সমর্তন করুক আর না করুক আমি করি কারণ বিএনপি আসলে জামাতিরাও আসত আর জামাত শিবির আসা মানে সারা বাংলাদেশের কলঙ্কীত অধ্যায় শুরু হওয়া । ধর্নের নামে খুন, ধর্ষণ , লুট পাট করত , আর আমরা মুক্তমনারা হতাম তাদের প্রথম এবং প্রধান টার্গেট ।

মুক্তমনা

মুক্তমনা চাড়া মুক্ত আকাস নেই
মুক্তমনা চাড়া মুক্ত বাতাস নেই
মুক্তমনা চাড়া মুক্ত আলো নেই
মুক্তমনা চাড়া জীবন ভাল নেই।...
মুক্তমনা ছাড়া পৃথিবী অবমুক্ত

মুক্তমনা মানে জ্ঞান
মুক্তমনা মানে বিজ্ঞান।

মুক্ততমনা মানে মুক্তি
মুক্তমনা মানে যুক্তি

মুক্তমনা মানে সব
মুক্তমনা মানে রব

ধর্ম যে কত নিম্নমানে

ধর্ম যে কত নিম্নমানে তা খাটি ধার্মিককে না দেখলে বুজা যায় না ।

রবিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৪

পথ শিশুটি

আমাদের আক্রমন করতে যখন যখন আসে জামাত শিবির এবং হেফাজত কর্মীরা । তখন আমরা দৌড়ে পালাতে গিয়ে দেখি আমাদের হয়ে হেফাজত এবং শিবির কর্মিদের বিরোধ্যে এই পথ শিশুটি নেমেছিল রাস্তায় । দেখে আবেগে কান্না আসা অবস্তায় এই ছবিটি তুলা ।

শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৪

Humayun Azad: A Poet of Bangladesh


Bloggers arrested unlawfully in Bangladesh

So it is the 21 Century, when we actually have technologies beyond our imagination even 50 years back. This is the time when the earth actually turned in a smaller place with all the inventions and methods of communication. But even as we speak, and socializing more; in Bangladesh the darkness is rising. Bloggers are being arrested by the government because they wrote about free thinking and atheism. They are being charged with blasphemy. They’re being treated as serial killers, even when there are terrorists on open streets causing mass destruction, arsons even killing police-men like animals.

April 2nd, 2013 3 bloggers were taken in the silence of the night. As of the muktomona.com cited “the police under government dictate have arrested three bloggers (Subrata Adhikari Shuvo, Mashiur Rahman Biplob and Rasel Parvez) in Dhaka, and then several others including one the popular atheist blogger, Asif Mohiuddin in the following day.” These arrests weren’t made with any proper warrants, but the bloggers were actually taken away by force. They are being charged (and being investigated later) with the excuse that they’ve hurt the minds of religious (read: Muslims) people by spreading atheism, disrespecting Islam, Allah, and his Prophet Mohammed (PBUH). Let’s note a point that the Constitute actually grants “freedom of thought, conscience and expression” as a fundamental right. So no one has any authority to arrest or charge with blasphemy to anyone, accusing they wrote derogatory contents against any religion whatsoever. As cited on www.thedailystar.net, website of a prominent daily newspaper, “The home ministry has identified 11 bloggers “who have hurt religious sentiment of Muslims through their writings”, Home Minister MK Alamgir has informed. ‘Four of them have so far been arrested while efforts are on to capture the others,’ he told journalists after a high-profile meeting at the ministry on Wednesday.”

Maybe you’ll remember about the Shahbag movement that caused uproar when the government didn’t do the justice to a well-known, proved rapist - mass murderer Kader Mulla, at the trial of the war criminals of 1971 Independence war. The movement started with a few bloggers and web writers of Facebook on 5th February 2013. As pointed on http://shahbagmovement.com/ this mass uproar for justice was supported by Bangladeshis all over the world, and this is the lengthiest peaceful protest in the world until now. And right after this, several Islamists and political parties started going against it while supporting those criminals. They called the rioters atheists, when 99% of them were peace loving, lawful citizens of different religions from all over. The government didn’t take it into count, and they kept spreading the hate speeches against the Shahbag Movement. And now, just because a new Islamist party called “Hefajotey Islam (meaning: keepers of Islam)” threatened us, giving ultimatums to arrest and punish with death sentence, the government actually made a list of 84 bloggers, where most aren’t even atheists, and now 6 are arrested and being treated, and interrogated without any proper charges
.
The arrests made since 2nd April, 2013 are simply disrespectful to the constitutional rights of free speech & democracy. The penal code of Bangladesh, which were actually been published for effect at 1860 by the British government expresses, "Whoever destroys, damages or defiles any place of worship, or any object held sacred by any class of persons with the intention of thereby insulting the religion of any class of persons or with the knowledge that any class of persons is likely to consider such destruction, damage or defilement as an insult to their religion, shall be punished with imprisonment of either description for a term which may extend to two years, or with fine, or with both. (The Penal Code, 1860; of offences relating to religion, chapter XV). But it never said, being an atheist, or writing about the wrongs of religion is to be treated as a crime.
 
In Pakistan they have the blasphemy law in effect. According to Wikipedia, “The Pakistan Penal Code prohibits blasphemy against any recognised religion, providing penalties ranging from a fine to death.” It also said that an accusation of blasphemy commonly subjects the accused, police, lawyers, and judges to harassment, threats, and attacks. An accusation is sometimes the prelude to vigilantism and rioting (as cited thereby). As for that country, who used to rule over Bangladesh, and lost the war back in 1971, they can live in the darkness if they want to. But in Bangladesh, we cannot tolerate this blasphemy just because some fundamentalist gave ultimatums like – (4) Male and female cannot be seen together. Free speech or right of personal freedom has to be withdrawn, and protesting by lighting candles or alike has to be stopped (cited on http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=153803). The link also quotes (10) The Christian missionaries have to be stopped from preaching, and the Non-Governmental Organizations in the Hill tracks of Chittagong needs to be removed.

We now urge every free minded citizens of the earth; please stand by our fight for justice. Stand by our right of freedom, and freedom of speech. All we ask for is to stick to the rights to us provided by our own government. All of the arrested bloggers needs to be released without any kind of charges upon any of us. We need to be able to express our voices freely without the fear of being beheaded like those morons in Pakistan and Afghanistan.

We are Bangladeshi people, and we want to stay as we are. We are not turning into another Afghanistan, or Pakistan; and we want you to stand by us, be a part of the protest with us.
Joy Bangla (Victory to Bangladesh).

তুমি ভাল থেক

আমি ভাল নেই ভাল কথা
তুমি ভাল থেক
ফুল হয়ে ফুট প্রতিটি সকালে
আলো হয়ে জ্বল
মানুষের সকল অন্ধকারে         
বাসিহয়ে বাজো, আজও এবং অনন্তকাল
মানুষের মাজে কোলাহলে , সকল দিকন্তে ।
দিগন্তে অস্তে যাওয়া সুর্যের মত হোক তোমার
জীবন টগবগে ।
আমি ভালবাসি দিগন্ত , আমি ভালবাসি মানুষ
আমি ভালবাসি যা কিছু পৃথিবীতে ভাল সব ।
আমি ভাল নেই ভাল কথা
তুমি ভালথেক
তোমার সংসার রুপালী রূপসী জীবন
মিষ্টি প্রিয় হাসি প্রিয় ফুল গোলাপ নিয়ে ।

আমি ভালনেই
আমি ভাল থাকতে পারিনা বিষদর বেদনার কালো হিংস্র থাবার জন্য  ।
আমি ভাল থাকতে পারিনা  ধর্মান্ধ সমাজের নুংরা প্রথার জন্য
আমি ভাল থাকতে পারিনা টকবাজ মানুষের প্রথারনার জন্য
আমি ভাল থাকে পারিনা ভণ্ডেরা যখন লণ্ডভণ্ড করে দেয় বাংলাদেশের শহীদ মিনার
আমি ভাল থাকতে পারিনা বিশ্যের আনাচে কানাচে যখন সবলের আঘাতে দুরবলের মাতা ফেটে রক্তঝরে লঙ্গন হয় মানবাতা ।
আমি ভাল থাকতে পারিনা যখন মানুষ টাকার লোভে বিক্রি করে নিজের বিবেক। ।

আমি সেই দিন ভাল থাকব
যেদিন তোমারা তুলেনিবে হাতে মুহন বাঁশের বাঁশি
যে বাঁশীর মধুর সুরের মুর্ছনায় আকাশে , বাতাসে
জাগিবে নৃত্য
আর সারা পৃথিবীর মানুষের পুলকিত হবে
বেদনা বিভুর চিত্য ।




 

বুধবার, ১ জানুয়ারী, ২০১৪

নতুন বছর।

নতুন বছর আর পুরনো বছর আজকের দিন আর কালকের দিন আমার কাছে একি লাগে
একি রং একি সং একি সুর্য একি চাঁদ একি সাদ একি গন্ধ একি ভাল একি মন্ধ একি সুখ একি আনন্দ নতুন বছর আর পুরনো বছর আমার কাছে একি সমান সবি নির্ভর করছে আমার কর্ম দক্ষতার উপর ।

শাহবাগি ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিন আটক : সরকারের বিপক্ষে না লেখার শর্তে আগে একবার ছাড়া পেয়েছিলেন

শাহবাগি ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিন আটক : সরকারের বিপক্ষে না লেখার শর্তে আগে একবার ছাড়া পেয়েছিলেন

ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিন আটক

ব্লগার আসিফ মহিউদ্দিন আটক