বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

কুরাবানির ঈদে পশুবলিকারি পশুরা ।

যেহেতু প্রতিটা প্রাণী বাঁচতে চায় তাই সবার বাঁচার অধিকার আছে ।এই বাঁচার অধিকার না দিয়ে যে অমানুষেরা পশুবলি দেয় তাদের পশুর সাথে বনেজঙ্গলে পশুর মত জীবন যাপনের জন্য ফেলে আসা উচিত । প্রতিটা কুরবানির ঈদে লক্ষ লক্ষ পশুবলি দেয়া হয়, হাজার বছর আগে এক অমানবিক দুঃস্বপ্নে নিজের পুত্র ইসমাইলকে বলিদেয়ার বদলে পশুবলি দিয়েছিল এক নরপশু । সেই নর পশুর পশুবলি দেয়া থেকে এখন কোটি কোটি নরপশু কুরবানির নামে লক্ষ লক্ষপশু বলি দিয়ে আসছে হাজার বছর ধরে । এখন আর সেই হাজার বছরের পরোন দিনগুলি নাই । ...এখন নবযুগ, নতুন ইতিহাস ।এখন মানুষ আকাশে উড়েবেড়ায়, বাতাসে কথাকয়। এখন সেই পুরোন যুগের নাখেয়ে কষ্টকরে খেজুর খেয়ে বাঁচার স্বপ্ন আরকেউ দেখেনা । এখন ভাল মোবাইল, ল্যাপটপ, ইন্টারনেট নিয়ে মানুষ মাথাঘামায় । এখন এই যুগে পরোন সেই অমানবিক পশুবলি সেই জিহাদ সেই নিকৃষ্ট কর্ম করে মানুষকে আর অন্ধকারে ফেলে দেয়া যাবেনা । এখনো বাংলাদেশের মানুষরা এতো নিরবুদ রয়েছে যে তারা এখন স্বপ্ন দেখে সেই রূপকথার বেহেস্ত সেই দোজখ, হুর , পরি , পিশাচ , পৃথিবী গুরেনা সুর্য পৃথিবীর চারপাসে গুরে । সকালের সুর্য সারা দিন গুরে ফিরে সন্ধায় আল্লার আরশের নিচে গিয়ে আল্লাহে সেজদা দেয় । মানুষ কত বোকা আর নিরবুদ হলে এই রূপকথা গুলি বিশ্বাস করে তা হয়ত ধার্মিকরা জানে না তাই তারা পশুবলি দিয়ে কুরবানির ঈদে নিজেরা পশুতে পরিণত হয়েছে ।


1 টি মন্তব্য:

  1. তুই যে একটা নাস্তিক তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না ।
    তুই তো সেই নির্বোধ যে কোন কিছু না জেনে না বুঝে এমনি একটা কিছু ভিবিস।

    উত্তরমুছুন