মঙ্গলবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

অমানবিক

ধর্ম ভাইরাস তুই আর কত অমানবিক হবি
মানুষের মাজে জন্ম নিয়ে আর কত মানুষরে কামড়াবি
বিগত কয়েক হাজার বছর ধরে তুই কামড়িয়ে মারলি
কয়েক হাজার, লক্ষ মানুষ
এখনো তর হলনারে হুঁশ
তুই কত কাল থাকবিরে আর  অমানবিক বরবর
কত নারীকে মারবিরে আর মাটিতে পুতে পাথর
কত পুরুষের নিলে কেটে কলিজার ভেতর
আর কত অমানবিক হবি তুই বল ?
তর মরণ কামড়ে কত মরুর বুকে জাগল রক্তের প্লাবন
উজাড় হল কত মানবের মায়াবন
আর কি চাস বল
এইতো কিছু দিন আগে কেড়ে নিলি
রাজিব হায়দার , তাড়িয়ে দিলে নাছরিন , হুমায়ূন আজাদ আর আসিফের উপর করলে বরবর হামলা
আর কত অমানবিক হবে তুই
আর কত রক্তে স্নান করাবে আমার প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ । 


 

সোমবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

আমার অন্যায় গুল

আমার অন্যায় গুল

জার মন আছে সে হয় মানুষ
আর মানুষরা হয় মানবিক
মানবিকরা হয় মানবতাবাদী ।

চ তে চিন্তা, চিন্তা থেকে যুক্তি, যুক্তি থেকে মুক্তি, মুক্তি থেকে
মুক্তচিন্তা, মুক্তচিন্তা থেকে মুক্তমনা ।

আমার সেই মুক্তমনা হওয়া টাই আমার অন্যায়
আমার সেই মানবিক হওয়া টাই আমার অন্যায়
মানুষের বেদনায় বেদনার্ত হওয়া টাই আমার অন্যায়
সত্য কথা বলাটাই আমার অন্যায়
মানুষকে  ভালবাসা টাই আমার অন্যায়
আমি কবিতা লিখি এটা  আমার অন্যায়
আমি মুক্তির গানগাই এটা আমার অন্যায়
আমি যুক্তির নখে শান দেই এটা আমার অন্যায় 
আমি অনৈতিক চুক্তির নিন্দা জানাই এটা আমার অন্যায়
আমি ধর্ষীতার পক্ষে কথাবলি এটা আমার অন্যায়
 আমি অসহায় এর সহায় হই এটা আমার অন্যায়
জন্মদিয়ে যে পিতা শিশুকে গলাটিপে হত্যা করার নির্দেশ দেয় আমি তার বিরোধ্যে দাড়াই এটা আমার অন্যায়
হিল্লা বিয়েতে জারা অন্যের স্ত্রিকে অন্যায় ভাবে নরপশুর মত ধর্ষণ করে এবং তাদেরকে নির্দয় নির্দেশ দেয় জারা তাদের বিরোধ্যে কথা বলা আমার অন্যায় ।
জারা নদী মাতৃক বাংলাদেশের নদী ভরাট করে 
দুর্নিতির টাকার পাহাড় দিয়ে তুলে অট্টালিকার পাহাড়
তাদের বিরোধ্যে কথা বলাটাই আমার অন্যায়
জারা বাংলাদেশের আলো বাতাসে বেড়ে ওঠে বাংলাদেশের
আলো বাতাস দূষিত করে তাদের বিরোধ্যে কথা বলাটাই আমার অন্যায়
জারা বাংলাদেশের মানুষের রক্ত, মাংস, হাড় দিয়ে করাতে চায়
বিদেশীদের সকালের ব্রেকফাস্ট তাদের বিরোধ্যে কথা বলাটাই আমার অন্যায়
কওমি মাদ্রাসার অসহায় এতীম শিশুদের ইলাম শিক্ষার নামে যখন দেয়াহয় জঙ্গি প্রশিক্ষণ আর সেই প্রশিক্ষণে নাশকতায়
কেঁপে ওঠে বাংলার হৃদপিণ্ড,তখন  তাদের বিরোধ্যে কথা বলাটাই আমার অন্যায়
হায়না আর শকুনেরা যখন ঠোকরে নিয়ে যায় বাংলাদেশ আর অবাক হয়ে মানুষ তা চেয়ে চেয়ে দেখে কেউ কিচ্ছু বলেনা
তখন কিচ্ছু বলাটা  আমার অন্যায়
বাংলাদেশকে যখন ধর্ষন করে সেই ভয়ঙ্কর ধর্ষক
যে ধর্ষক ধর্ষণ করেছিল আমাদের মা, বোনকে এবং প্রকাশ্যে হত্যা করেছিল আমাদের ভাই, বাবা চাচাকে ।
তাদের বিরোধ্যে কথা বলাটাই আমার বড় কটিন  অন্যায়
অন্যায়ের বিরোধ্যে কথা বলাটাই আমার অন্যায়
আমার বুক ভেসে যায় আজ চোখের বন্যায়
ওরা আমাকে হত্যার হুমকি দেয় !
পিচন দিয়ে এসে গলায়, ঘাড়ে দিতেচায় ধারালো চাপাতির আট কোপ ।  

প্রিয় হুমায়ূন আজাদ আর ব্লগার রাজিব হায়দারের রক্তে ভেসে যায় বাংলাদেশ
আর সেই রক্ত পান করে মজা পায় সেই শকুনেরা জারা একাত্তরে
ত্রিশ লাখ মুক্তিসেনার রক্তের নদীতে স্নান করে গলায় সুর তুলে গেয়েছিল পাক সার জমিন সাদ বাদ ।




 

শনিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

গনজাগরণ মঞ্চের নেতা কর্মিদের উপর হামলা

গনজাগরণ মঞ্চের নেতা কর্মিদের উপর হামলা করা মানে বাংলাদেশের উপর হামলা করা গণজাগরণ মঞ্চের নেতা কর্মীদের উপর লাটি চার্জ মানে মুক্তি যুদ্ধের চেতনার উপর লাটিচার্জ আমি আহত আমি বিক্ষুব্ধ বার বার জলাঞ্জলি দিয়ে ওঠছে আমার শরীর আর আমাকে বার বার দিচ্ছে জানান আমরা কোথায় করছি বাস ?

বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

আমার উপর হামলা

আমার উপর হামালা করেছিল তিনজন জঙ্গি, আমি রাতে বাসায়  ফেরার পথে সাহাবাগে রাজাকারের বিরুধ্যে আন্দোলন করে জখন আমি বাসে ওঠলাম তখন ট্যাঁর পেলাম তিন জন মানুষ আমাকে ফলো করছে আমার কাছে মনে হল সেটা সাভাবিক ব্যাপার কারণ সাহাবাগে আন্দোলন করি সবাই চিনে আমাকে একটু আদটু ফলো করতেই পারে । তাতে আমি ভয় নাপেয়ে বাসের পিছনের সিটে গিয়ে বসলাম । আমার বাসার পাসের রাস্তায় যখন নামলাম চারিদিকে ছিমছাম গা ছম ছম করা নিস্তব্ধতা তখন রাত দশটা ত্রিশ মিনিট হবে তখনি শুনলাম কারো জেন মুবাইলের রিংটোন বেজে ওঠল আমি আচমকা কেঁপে ওঠলাম তখনি আমি অনুভব করতে পারলাম আমার পিছন দিয়ে কেউ তেড়ে আসছে আমার চোখে পড়ল লম্বা দাড়ি ওলা মাথায় টুপী পরা কালো চেহারার দুটি অদ্ভুত মানুষ হাতে ধারালো লম্বা চাপাতি আল্লাহু আকবার বলে আমাকে হত্যা করার জন্য তেড়ে আসছে আমি তখনি দেখতে পাই আরও একটি লম্বা দাড়ি ওলা লোক তাড়াতাড়ি আঘাত কর একি বারে জানে মেরে ফেল নাস্তিকের বাচ্ছা নাস্তিককে আর জেন ওঠে দাড়াতে না পারে এই কথা গুলী স্পষ্ট  শুনে এবং তাদের আমাকে হত্যার পায়তারা দেখতে পেরে আমার আর বুজতে বাকি রইলনা আমাকে এখনি হত্যা করা হবে। আমি নাস্তিক বলে ।তখনি বাম দিকে হুঁচট খেয়ে পড়ে এমনি দিলাম দৌড় জুরে জুরে মানুষ জনকে ডাকতে থাকলাম আমাকে বাঁচাও আমাকে বাঁচাও বলে তখনি পাশের দোকানে বসে থাকা কয়েকটি লোক এসে আমার প্রাণ রক্ষা করে । আর আমি  কিছুই বলতে পারিনা পরদিন নিজেকে আবিস্কার করি নিজের বিছানায় আমার পাশে আমার আন্দোলনের কয়েকজন প্রিয় বন্ধু ছিল ।

মঙ্গলবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

কি চাও সরকার তুমি

কি চাও সরকার তুমি হত্যা ? ধর্ষণ? লাটি চার্জ ? গণজাগরণ মঞ্চের শান্তিকামি কর্মিদের করুণ পরিণতি ? কিছুই পারবেনা তুমি। কারণ আমরা বাঙালি বাংলাদেশ আমাদের জন্মভূমি । সরকারের এই আমাদের গণজাগরণ মঞ্চের নেতা কর্মির উপর হামলা কিছুতেই সহ্য করবেনা

তুই আমাকেও নাস্তিক বানাতে চাস আমি তকে দেখে নেব ।

একজন মুল্লাকে আমি প্রশ্ন করলাম আল্লা কোথায় থাকেন বলতো ভাই ?
উত্তরে সে আমাকে তার আঙুল দিয়ে দেখাল আকাশের উপরে ।
থাকে আবার প্রশ্ন করলাম ভাই জান্নাত জাহান্নাম কোথায় ?
উত্তরে সে দেখাল মাটির নিছে ।
থাকে বললাম ভাই এত সহজে উত্তর দিয়ে দিলেন ?
সে বলল সহজ ইত ।
থাকে আমি আবার প্রশ্ন করলাম ভাই ঐ উপরে এটা কি দেখা যায় ?
সে উত্তরে বলল আকাশ ...
আবার প্রশ্ন করলাম আকাশ মানেকি ?
সে উত্তরে বলল শূন্য
আমি আবার প্রশ্ন করলাম শূন্য মানেকি ?
সে উত্তরে বলল শূন্য মানে কিছু নাই
আমি থাকে আবার প্রশ্ন করলাম যেখানে
কিছুই নাই সেখানে আল্লা থাকেন কি করে?
আর বিজ্ঞানিরা আকাশ গুরে বেড়ায় আর পাতাল সুড়ঙ্গ করে নামে
কই কোথায় তো আল্লা বা জান্নাত জাহান্নাম দেখা জায় না ? আকাশে আছে মেঘ বায়ুমণ্ডল আর শূন্যতা , মাটির নিছে আছে কেবল বড় বড় শিলা খণ্ড বিভিন্ন প্রাণীর ফসিল
আর জ্বালানী জিবাশ্ন । সে মুল্লা এই কথা গুলো শুনে বড় বড় লাল চোখ বের করে বলে নাস্তিক তুই আমাকেও নাস্তিক বানাতে চাস আমি তকে দেখে নেব বলে চলে গেল ।

সোমবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

একাত্তরের পরাশক্তি ।

একাত্তরের পরাজিত কয়েক শত শহস্র ভাইরাস আর মুণ্ডহীন পিশাচ ডাস্টবিন থেকে ওঠে এসে বাংলাদেশের মাটি আর নিরহ মানুষকে জ্যান্ত চিবিয়ে খেয়ে ফেলতে চাচ্ছে । তাদের লাল চোখ মাতায় লম্বা টুপী ছাগলের মত দাড়ি আর কুকুরের মত লম্বা ধারালো দাঁত দিয়ে । তাদের মুখ থেকে বের হয়ে আসছে শত শত লাশের ঝাঁজালো গন্ধ ।

শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

ব্লগার রাজিব হায়দার

ব্লগার রাজিব হায়দার সুভন কে যে মৌলবাদী জঙ্গি সংঘটনের নেতা কর্মি পিশাচরা হত্যা করেছে তাদের গ্রেফতার করে উপযুক্ত বিচার না করলে শরীরের শেষ রক্ত বিন্দু থাকা পর্জন্ত আমরা তার প্রথিবাদ করে যাব । 

বুধবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

ঈশ্বর বলতে কিছু নাই।

ঈশ্বর বলতে কিছু নাই। ঈশ্বর বলতে যদি কিছু থাকত তবে মুহাম্মদ, ঈসা অ আরও জারা আছেন ধর্ম প্রছারক কিংবা হাজার ধর্ম আর হাজার ধর্ম বই,কি ছুর প্রয়োজন নাই। কারণ যে  ঈশ্বর, সৌরজগত চালাতে আরও এক সৌর জগত সৃষ্টি করেনি। নযর দারীর জন্য। সে তবে মানুষের মত সামান্য বন্তুর জন্য আর এক সামান্য বস্তু সৃষ্টি করবে কেন ?

সোমবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

হাদিস কোরান

হাদিস কোরান

জালিম জাতি  আলীম শেজে
আর করবে কত ভণ্ডামি 
মুক্তমনারা বললে কিছু আসে ছুটে করে লাটি উঁচু 
ডাণ্ডা মেরে টাণ্ডা করব ছাড়িয়ে দেব সব ষণ্ডামি 

মুল্লা বলে মসজিদ, মাদ্রাসা  বানায় মানুষ পুণ্যবান
সেতা এখন শিশুধর্ষণের পুন্যস্তান

কুকুর চাইতে নিম্নমান
ঐ পিশাচ জাতি মুসলমান

বানীয়ে দুই হাদিস কোরান
 হত্যা করল কত শত মুক্ত প্রাণ
 ।কোরান হাদিসের একটি ভিডিও লিঙ্ক

বৃহস্পতিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

ধর্মগ্রন্থে বলা আছে সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ

ধর্মগ্রন্থে বলা আছে সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ
অতছ এই মানুষ পশুর চেয়ে নিকৃষ্ট । তা নিম্ন রূপ ।
১। দু টাকার জন্য করে দুটা খুন
২। আর নিজের স্ত্রীকে করে রাখে দাসী
৩। কথায় কথায় মিথ্যা কথা বলে
৪। ধর্মের দুহাই দিয়ে করে নিজের সকল সার্থ আদায়
যার কোন টাই পশুর মাজে নাই।

মঙ্গলবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

আমি কেন নাস্তিক

আল্লা একজন আর তিনি হচ্ছেন নিরাকার, অর্থাৎ আমরা যা ছুই কিংবা দেখতে পাই তার মাজে তিনি কিছুইনা ।যার চুল নেই হাত নেই পা নেই যিনি মানুষ কিংবা পশুও না , তাহলে তিনি কি ? তাহলে তিনি কি শূন্যতা ?  হ্যা এটাই তিনি হচ্ছেন শূন্যতা ,আর এই শূন্যতাই হচ্ছে সকল সৃষ্টির মূল ।
প্রথমে শূন্যতা তার পর ধূলিকণা তার পর গ্যাস তার পর মহাকাল তার পর  মহাবিস্ফোরণ তার পর চন্দ্র, তারা, গ্রহ রাজি, পৃথিবী । এই পৃথিবীর বহু কালের বহু বিবর্তনের বহু ফলে আজ আমরা । তবে মহাবিশ্বে একমাত্র প্রাণী দের গ্রহ পৃথিবী নয়  আরও অনেক গ্রহ আছে এটা এখন কেবল মাত্র আবিস্কার করা সময় এর ব্যাপার । আর এত কিছু আসল যে শূন্যতা থেকে সেই শূন্যতাকে পূজা , সেজদা ,না দিলে চলবে কারণ তাতে শূন্যতার কিছু যায় আসেনা কারণ সে সেজদার বা পূজার ধার ধারেনা সে চলে তার নিয়মে । আর যদি কেউ থাকে সেজদা বা পূজা দিয়ে আরাম পায় পাক তাতে কিছু যায় আসেনা কিন্তু কথা হচ্ছে এর নামে কোন অন্যায় অর্থাৎ ধর্মের নামে মানব নিপীড়ন মানব হত্যা এসব ভয়া  ভহ কাজ চলবে না অনেক হয়েছে আর নয় । এখন সময় জেগে ওঠার, ফুল ফুটাবার আনন্দকে , সুখকে শান্তিকে সুন্দর ভাবে ধরে রাখার ,এখন আর সেই সময় নেই যেখানে ধর্মের নামে মানুষকে আল্লাহু আকবার বলে জবাই করার । তার বলি হয়েছেন অনেক আর নয় এই অত্যাচার । আর নয় আর সেই হত্যা যে হত্যার শিকার হয়েছিলেন  ব্রুন ইতালির রাজপথে, গ্যালিলিও গ্যালিলিকে কারা বন্ধী হয়ে থাকতে হয়েছে জীবনের শেষ আঁটটি বছর আর প্রিয় সক্রেতিসকে মরতে  হল নিজের হাতে বিষ পানকরে, প্রয়োজনে আমিও মরব তবু আমার পথ আমার চিন্তা আমাদের জগত করে যাব সুগম । শারা বিশ্বের মানবতার কল্যাণে আমরা মানব জাতি আজ একতা বধ্য ।আর আমি নাস্তিক এর জন্য ।  

জামাত শিবির

জামাত শিবির জঙ্গিদের সঙ্গী হয়ে জারা পাকিস্তানের প্রেমে পড়ে জিহাদে নেমেছেন বাংলাদেশের বিরোধ্যে, তাদেরকে বলছি দেশেরমাটি আমাদের মা আর মায়ের বিরোধ্যে যে সকল সন্তানেরা যুদ্ধ ঘোষণা করে তারা মায়ের সন্তান নয় মায়ের পেট থেকে বের হওয়া কিছু সাপ আর সেই সাপের বিষ দাঁত ভাঙতে জন্ম হয়েছে গণজাগরণ মঞ্চের যা এখন জামাত শিবির ভাইরাসদের বিরোধ্যে এণ্টিবায়টিকের মত কাজ করে যাচ্ছে । এই সচেতন সন্তান দের জানাই শত স্যালুট ।

রবিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

আমাদের বাংলাদেশের প্রতিটি মূর্খ মুল্লা গুষ্টি

আমাদের বাংলাদেশের প্রতিটি মূর্খ মুল্লা গুষ্টি সহ সকল মূর্খ রাজনৈতিক মন্ত্রি, প্রধান মন্ত্রি সবার, আবার ইস্কু্‌ল, কলেজে ভর্তি হওয়া উচিত , উনাদের জ্ঞানের বড় অভাব , এজন্যই চার ব্লগার সহ অনৈতিক, দুর্নীতিক, তের্‌দফা আইন দাবিকারি পশুদের ধুদ কলাদিয়ে পুষে রাখা। নাই দেশে গণতন্ত্রের মূল অধিকার , নাই দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা , নাই দেশে সুবিচার, নাই চাকরি , নাই শান্তি, নাই একে অন্যের প্রতি ভালবাসা , আছে শ...ুধু ভয়ঙ্কর ভণ্ডামি জ্ঞানহীন মূর্খ সমাজ ব্যাবস্তা । এভাবে চলতে পারেনা একতা জাতি, যেখানে নারীর অধিকারের ছাতিতে লাথি , এসবই মূর্খতার পরিচয় , আসুন আমরা একটা বই হাতে নেই আর জানি সমাজ তন্ত্র কি? রাষ্ট্রনীতি কি? মানবতা কাহাকেবলে? কি ভাবেদেশ অ জাতিকে রক্কা করাজায়? । আমি আর, একবার আকুল আবেধন করে বলচি , আমরা মানুষ হই মানুষ হয়ে মানবতাকে আঁকড়ে ধরি, আর চলমান বিশ্বের সাতে তাল ধরে এগিয়ে যাই আর করি জীবনকে ফুলের মত সুন্দর

মানুষ বস করার গভির ফন্দী

মুল্লারা এমনকি মুহাম্মদ বলেছে কোরানের একটি আয়াতের অর্থ সারা পৃথিবীর জল কালি আর সারা পৃথিবীর সকল বৃক্ষ কলম বানীয়ে যদি লেখা হয় পৃথিবীর সকল জল শেষ হয়ে যাবে পৃথিবীর সকল বৃক্ষের তৈরি কলম ফুরিয়ে যাবে অতচ কোরানের আয়াতের অর্থ লিখা শেষ হবেনা । কত বড় অবৈজ্ঞানিক হাস্যকর কথা ! অতছ আমি সারা কোরানের সকল কথা এক বাক্ষে বলতে পারি।কোরানে আছে মানুষ বস করার গভির ফন্দী তাতে আজ সকল মুসলমান বন্দী ।